Category: movie

movie

  • Sohoj Pather Golpo Movie Download free

    sohoj pather golpo movie download free
    sohoj pather golpo movie download free

    When their father meets with an accident, Gopal and Chhotu, two children, must earn to support their mother. However, they soon find themselves enamoured by the prospect of a feast at a Brahmin house.
    Initial release: October 23, 2016
    Director: Manas Mukul Pal
    Screenplay: Manas Mukul Pal
    Based on: Taal Nabami by Bibhutibhushan Bandyopadhyay
    Produced by: Avijit Saha

    Colours of Innocence

  • Pushpa the Rise Hindi Dubbed movie watch online & download google drive

    For Copyright issues can not provide the direct download link. Drop your email address in comment section.

    Pushpa the rise hindi free download online watch

    Pushpa the rise movie watch free online & free download

  • আনমনে

    https://youtu.be/P9jXUxOkcR8
    Anmone – Aurthohin

    যখন চাঁদ ঘুমিয়ে পড়ে
    আঁধার আকাশটাকে ফেলে
    শুধু আমি জেগে থাকি
    তোমার ছবি বুকে নিয়ে
    চেয়ে থাকি আকাশের তারায়
    মিলিয়ে যায় সব যেন কোথায়
    জানি এই রাত শেষে
    ফিরবে না তুমি আর

    তবুও কেন যে আসে
    মনের মাঝে তোমার ছবি
    কল্পনাতে কেন যে
    তোমার হাসি শুনি

    মেঘের দেশে কি এখনও তুমি
    হারাও আনমনে?
    কবিতা কি লেখ
    এখনও আমায় ভেবে?
    বৃষ্টি নামে যখন তোমার
    এই শরীরে
    আমার ছোঁয়া কি পাও
    বৃষ্টির সাথে আনমনে?

    বৃষ্টি ভেজা এই শরীরে
    কান্না দেখে না কেউ আমার
    অন্ধকার এই ঘরে
    ডাকি না কাউকে যে
    পড়ি না আর সেই কবিতা
    দেখি না যে আর জোছনা
    অনুভূতিহীন দেয়ালে
    বন্দী আমি যেন একা

    তবুও কেন যে আসে
    মনের মাঝে তোমার ছবি
    কল্পনাতে কেন যে
    তোমার হাসি শুনি
    হোও…

    মেঘের দেশে কি এখনও তুমি
    হারাও আনমনে?
    কবিতা কি লেখো
    এখনও আমায় ভেবে?

    anmone lyrics – Aurthohin bassbaba sumon

  • Bangalore Days

    Cousins, Divya, Kuttan and Arjun, fulfil their childhood dream of relocating to Bangalore. As they embrace the warmth of the city, they also face challenges that transform their lives.
    Initial release: May 30, 2014 (India)
    Director: Anjali Menon
    Music composed by: Gopi Sundar
    Language: Malayalam

    (হালকা স্পয়লার)
    Movie:bangalore days
    রিউমার অনুযায়ী বলিউডে Sushant Singh Rajput এর এই সিনেমার হিন্দি রিমেকের কথা ছিলো।হয়ত মুভিটা করলে তার জীবন টায় পাল্টে যতে😥।
    সো যারা অনেক কষ্টে অাছেন, ডিপ্রেশন এ ভুগছেন, হতাশায় অাছেন মুভিটি অাপনার জন্য।
    মুভিটি যখনই দেখি তখনই মনে হয় প্রথমবার দেখছি । একটা ভালোলাগা আর ভালোবাসা তৈরি হয়ে যায় । মুভির গল্প টা মনে হয় যেন খুবই আপন । একটা নস্টালজিয়া কাজ করে ।
    মুভির কাহিনী তিন কাজিন কে নিয়ে দিব্য প্রকাশ,কৃষ্ণন পি.পি., অর্জুন শৈশব কাল থেকেই যাদের মধ্য অনেক ভাল সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
    অর্জুন যার বাবা-মা বিবাহবিচ্ছেদ করেছেন, তিনি একজন বাইক মেকানিক যিনি নিজের শর্তে জীবনযাপন করেন।কৃষ্ণন পি.পি. ওরফে ‘কুতান’ এমন একটি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার যার হৃদয় ও আত্মা ফিরে এসেছে তার গ্রামে।
    কুঞ্জ তার স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন এবং আইআইএম থেকে এমবিএ করার জন্য উচ্চাকাঙ্ক্ষী, তবে তার বাবা-মায়ের জ্যোতিষের পরামর্শের কারণে ওয়ার্কাহলিক কর্পোরেট এক্সিকিউটিভ শিবদাস ওরফে ‘দাস’ কে বিয়ে করতে বাধ্য হয়েছেন। তাঁদের বিয়ের পরে দাস সেখানে স্থির থাকায় দিব্য বেঙ্গালুরু চলে যান।
    ব্যাঙ্গালোরে তারা কীভাবে তাদের জীবনে উপভোগ করে তাদের অানন্দময় সময় কীভাবে পার করে সেটিই মুভিতে দেখানো হয়েছে। একটি সাধারণত গল্পকে অনেক অসাধারণ ভাবে দেখানো হয়েছে মুভিতে।নাজরিয়া নাজিম এর অভিনয় ও এক্সপ্রেশন গুলো ছিল দেখার মত। মুভিটি দেখার পর মাইন্ড ফ্রেশ হবে সিউর।
    সিনেমাটাতে সত্যিই অন্যকিছুই আছে।এটা একটা পিওর ফ্রেন্ডশিপ মুভি বলা চলে,যদিও ভাইবোনের সম্পর্ক নিয়ে।কিন্তু তাদের মধ্যে যে বন্ধুত্ব অসাধারণ, বলার বাইরে।
    মুভির মিউজিক কতটা সুন্দর সেটা মুভির শুরুতে বিয়ে বাড়ির গানটাই বুঝিয়ে দেবে।

  • ক্ষণজন্মা এটিএম শামসুজ্জামান(১৯৪১-২০২১)

    ১৯৯৯ সালে মুক্তি পাওয়া ‘ম্যাডাম ফুলি’ নামের বাংলা সিনেমা যখন ২০০০সাল পরবর্তী সময়ে বা তার আরো কিছু বছর পর BTV তে প্রায় দেখানো হত তখন আমরা ছিলাম একেবারে আনকোরা দর্শক..২টাকা দিয়ে গ্রামের দোকানে পালা করে সিনেমা দেখতাম..
    তবে এটিএম শামসুজ্জামান ওরফে এট্টা নামের মানুষটাকে খুব চিনতে শুরু করি হাজার বছর ধরে এবং মোল্লা বাড়ির বউ সিনেমার যাত্রা দিয়ে..নোয়াখালী অঞ্চলের মাটি ও মানুষের মতো ছিলো সাবলীল অভিনয়..সিনেমা দেখে আমরা কখনো খুব বিরক্ত হতাম মানুষ এতো খারাপ হয়..!আসলে এটাই ছিলো একজন অভিনেতার সাফল্য.. একেবারে জীবনের কাছাকাছি চলে যাওয়া যাকে বলে আরকি..
    চলচ্চিত্র জীবনে যাত্রা শুরু হয় ১৯৬১ সালে ‘বিষকন্যা’ চলচ্চিত্রের সহকারী পরিচালক হিসেবে..প্রথম কাহিনী ও চিত্রনাট্য লিখেছিলেন ‘জলছবি’ চলচ্চিত্রের জন্য..তার সাথে লিখেছেন আরো শতাধিক কাহিনী ও চিত্রনাট্য..১৯৬৫ সালের প্রথম দিকে কৌতুক অভিনেতা হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও আলোচনায় আসেন ১৯৭৬ সালের চলচ্চিত্র ‘নয়নমণি’ তে খল চরিত্রে অভিনয় করে..১৯৮৭ সালে কাজী হায়াত পরিচালিত ‘দায়ী কে’ সিনেমার জন্য পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার..
    এখানেই থেমে থাকেন নি..পুরস্কার পেয়েছেন শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্র অভিনেতা বিভাগেও..নাটক,খন্ডনাটক,খলচরিত্রের সাথে অভিনয় করেছেন গোলাপী এখন ট্রেনে,স্বপ্নের নায়ক,হাজার বছর ধরে,সূর্যদীঘল বাড়ি,ওরা ১১জন,রামের সুমতি,নয়নমণির মতো সব কালজয়ী বাংলা সিনেমায়..পেয়েছেন একুশে পদক,আজীবন সম্মাননা..
    প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম পর্যন্ত মানুষের আকুন্ঠ ভালোবাসা পাওয়া মানুষটার শেষ ইচ্ছে ছিলো-আমি চিরদিন থাকবোনা,আমাকে বাঁচিয়ে রাখার দায়িত্ব আপনাদের..আমাকে যদি আপনারা আমার মৃত্যুর পরেও স্মরণ রাখেন আমি কৃতজ্ঞ থাকবো..আমি যেদিন যাব,যদি পারেন আমাকে টিক দিয়ে রাখবেন..
    ক্ষণজন্মা এটিএম শামসুজ্জামান(১৯৪১-২০২১),
    আপনি বেঁচে থাকবেন হৃদয়ে…মাটি ও মানুষে.. ❤️

  • দুলকার সালমানের ক্যারিয়ারের ২৮ টি মুভি | Dulquer Salmaan’s 28 movie

    দুলকার সালমানের ক্যারিয়ারের ২৮ টি মুভি থেকে
    ২ টি ব্লকবাস্টার,৭টি সুপার হিট,৫টি হিট,৯টি এভারেজ,১টি ডিজেস্টার,৪ টি ফ্লপ।
    ব্লকবাস্টারঃ
    Bangalore Days
    Mahanati
    সুপার হিটঃ
    Ustad Hotel
    O Kadhal Kanmani
    Charlie
    Kali
    Jomonte Suvisheshangal
    Oru Yamandan Premakadha
    Varane Avashyamund
    হিটঃ
    ABCD: American-Born Confused Desi
    Vikramadithyan
    Kammatipaadam
    CIA (Comrade in America)
    Kannum Kannum Kollaiyadithaal
    এভারেজঃ
    Second Show
    5 Sundarikal
    Neelakasham Pachakadal Chuvanna Bhoomi
    Vaayai Moodi Pesavum
    Samsaaram Aarogyathinu Haanikaram
    Pattam Pole
    Njaan
    Parava
    Solo
    ডিজেস্টারঃ
    The Zoya Factor
    ফ্লপঃ
    Theevram
    Salalah Mobiles
    100 Days of Love
    Karwaan
    নেট থেকে ঘাটাঘাটি করে বাহির করা তাও যদি ভুল হয়ে থাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

  • ফিল্মঃ লাল নীল Lal Nil Film

    17min | Short, Crime, Drama | 29 May 2020 (Bangladesh) Drug addict Kalam has come to a public toilet. He comes here routinely with no cash. The clerk of the toilet is extremely disturbed on him.

    Lal Nil (2020) – IMDbwww.imdb.com › title
    8.7/10
    IMDb
    5/5
    Facebook
    Director: Adil Khan
    Cast: Sohel Mondol, Nasir Uddin Khan, Aurnob Hasnat, Hossain Ahmed Masum

    প্রথমেই ধন্যবাদ পাবার অধিকার রাখে পরিচালক #ভিকিজাহেদ । এই ধরনের একটি নির্মানে অর্থ লগ্নি করার জন্য। যাইহোক ! আপনার দেখা দেশি প্রচলিত নাটক/সিনেমার গল্পগুলোর থেকে একদমই ভিন্ন কিছু দেখতে চান? তাহলে ইয়ুটিউবে দেখে ফেলুন এই শর্টফিল্মটি। ফিল্মঃ #লালনীল
    অভিনয়ঃ সহেল মন্ডল, নাসির উদ্দিন খান, সৈয়দ গোলাম সারওয়ার এবং আরো অনেকে
    পরিচালকঃ আদিল খান
    প্রয়োজকঃ ভিকি জাহেদ

    একটি রাস্তার পাশের পাবলিক টয়লেটে যে কত ধরনের কান্ড ঘটে বা ঘটে যেতে পারে! ১৭ মিনিট ২৩ সেকেন্ড এর এই ফিল্ম না দেখলে আমি কোনদিন ভাবতেও পারতাম না! পুরো শর্টফিল্মটি শুট করা হয়েছে আইফোন ৬ প্লাস দিয়ে! না বলে দিলে সেটাও বুঝতাম না!
    কিছুদিন আগে আলোড়ন তোলা সহেল মন্ডলকে হঠাৎ করে ইয়ুটিউবের থাম্বনেইলে চোঁখে পরতেই আমি তাতে ক্লিক করি। ইয়ুটিউবে নিজে থেকে না এলে, আমি নিজেও হয়তো এই ফিল্মটির ব্যাপারে কোনদিন জানতামই না!

    সহেল_মন্ডল! এই লোক অভিনয়ের প্রমাণ তো দিয়েছেনই আমাদের কয়েকদিন আগে। আবারও তার দুর্দান্ত অভিনয় ক্ষমতা দেখলাম আমি এখানে! এখানে তিনি মিনিটে মিনিটে ছড়িয়েছেন মুগ্ধতা!

    সাথে আরেকজনের কথা বলব। আরেকজন অভিনয়ের জগতে পাক্কা খেলোয়াড়!

    নাসিরউদ্দিনখান! উনি কিন্তু তাকদীর ওয়েব সিরিজেও ছিলেন। কিন্তু সহেল মন্ডল যেমন আলোচনায় এসেছিলেন নাসির উদ্দিন খানকে নিয়ে এই তুলনায় কমই কথা হয়েছে সব মহলে।

    এই নাসির-সহেল জুড়ির অভিনয়ের ডেডিকেশন কোন লেভেলের হতে পারে! তা আপনি #শর্টফিল্ম_লালনীল না দেখে, শুধু আমার কথায় বিশ্বাস করবেন না! তাদেরকে আমি যদি সামনা সামনি বলতে পারতাম কিছু কথা! অনুরোধ করতে পারতাম যদি! ‘ভাই আপনারা ওই একই গল্প! সেই একই জিনিস আমাদের বারবার দেখানোর কাজগুলো না করে। এই ধরনের একেবারে আলাদা গল্পগুলো করার যে সিদ্ধান্ত নেন বা নিচ্ছেন। এরকমই থাকবেন সবসময়। প্লিজ!!’

    সৈয়দগোলামসারওয়ার! উনাকেও দেখলাম এখানে। সেই ছোট বেলার ৪২০ নাটকের বাড়িওয়ালা চাচা। একটাই ডায়লগ ছিল এই ফিল্মটিতে উনার। কিন্তু এই একটা ডায়লগই তিনি দিয়েছেন খুবই সাবলিল ভাবে!

    শর্টফিল্মটিতে ছিল খুব জোস একটি র‍্যাপ সং। লিরিক্স গুলো ছিল গল্পের সাথে সামঞ্জস্য এবং খুবই আলাদা!
    শর্টফিল্মটির পরিচালক আদিল খান। তার নেক্সট কাজের জন্য অপেক্ষা করছি । আশা করি এর থেকেও ভিন্ন কিছু দেখবো।

  • মুভি : Cashback (2006)

    ★A Small, Wonderful Film Out of Seemingly Nowhere ★
    : – ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে একেবারে ভেঙে পরে *বেন। দিন-রাত শুধু তার কথা আর আশেপাশে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনা উপলব্ধি করতে থাকে সে। ফলস্বরুপ অনিদ্রায় ইনসোমনিয়ার লক্ষণ দেখা যায় তার মধ্যে। সময়গুলো কিছু একটাতে ব্যয় করার জন্য সে একটা সুপার মার্কেটে রাত্রিকালীন শিফটে যোগ দেয়। সেখানে তার সাথে দেখা হয় নতুন কিছু প্রায় তারমতোন লোকদের সাথে, যারা তাদের একঘেয়ামিগুলোকে বিভিন্ন মজাদার উপায়ে মোকবেলা করে। তাদের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য *বেন একটা উপায় বের করে, সে তার কল্পনায় সময়কে থামিয়ে দেয়। সেখানেই শুরু হয় তার শৈল্পিক কল্পনাবিলাস। তার কল্পনায় নারী, নারীদেহ ও তাদের সৌন্দর্যের খুটিনাটি অসাধারণ ভাবে সে ফুটিয়ে তোলে।

    • মুভিটি এতো শৈল্পিক ভাবে পরিচালক ফুটিয়ে তুলেছে যা অনবদ্য। এ যেন আঁকা কোনও চিত্র দেখার মতো, সুর করা কোনও গান শোনার মতো। ব্যক্তিগত ভাবে খুব ভালো লেগেছে, নিজেও আমি কল্পনাবিলাস। কল্পনার জগতে হারিয়ে যেতে ভালোবাসি। জানিনা বাকি সবার কেমন লাগবে। মুভির মিউজিক, সিনেমাটোগ্রাফি, অভিনয় সব ভালো ছিলো। পুরো মুভি একটা পিওর আর্ট, আর কি বলবো। এমন একটা মুভি আমি যেকাউকে রিকমেন্ড করবো।
      ★ R – Rated ফিল্ম। তাই দেখার ক্ষেত্রে সাবধান।
    • বাংলা সাবটাইটেল আছে, চাইলে বাংলা সাবটাইটেল দিয়েও দেখতে পারেন। সাবটাইটেলের জন্য ভিজিট করুম Subscene ওয়েবসাইট।
    • মুভি দেশি বিদেশি সব টরেন্ট সাইটেই পাবেন।
      HaPpy Watching….
  • Rango(2011)

    মুভি: Rango(2011)
    জনরা: Family, Western
    রান টাইম: 1H 51M
    7.2/10 IMDb

    আপনি কি কোন গিরগিটিকে ফটর ফটর করে কথা বলতে দেখেছেন? সেই গিরিগিটি আবার নিজেরে একজন হিরো আলম মনে করে। নকল র‍্যাঙ্গ নাম ধারণ করে দুনিয়ার ভুলবাল কাজ করেও সবার চোখে নায়ক হয়ে যায়। সেই নায়ক আবার ফেব্রুয়ারীর চৌদ্দ তারিখ নায়িকাকে গভীর রাতে টুকুস করে চুমু খেয়ে ফেলে।
    জানতে চান লোমহর্ষক গল্প যেখানে রাস্তার একটা সামান্য গিরগিটি কিভাবে রাতারাতি শহরের পুলিশ হয়ে যায়। তাহলে আর দেরী কেন দেখে ফেলুন ডনি ডেপের ভয়েজে অসাধারণ এই এনিমেশন মুভিটি।
    অল্প বাক্যে স্বল্প কাহিনী হচ্ছে নায়ক গিরগিটি কোন এক শহরে প্রবেশ করে যেখানে একমাত্র সমস্যা হচ্ছে পানি স্বল্পতা। এই পানি স্বল্পতা সমস্যার সমাধান নিয়েই পুরো মুভি।
    ব্যক্তিগত ভাবে মুভিটি আমার কাছে চমৎকার লেগেছে, যারা দেখেন নি দেখে নিতে পারেন।

  • Movie: The fault in our stars

    আসলে কিছু কিছু মুভি দেখলে মিনিটের পর মিনিট কাঁদতে হয়, কিন্তু আপনি টের পাবেন না কখন থেকে আপনি কাঁদতে শুরু করছেন,🙂
    Movie: The fault in our stars
    IMDb ★: 7.8/10
    Personal ★: 9.5/10
    প্রতি টি ভালবাসার গল্প দেখতে যেমন এক রকম হয় না, প্রতি টি ভালবাসার গল্প শুনে যেমন শরীর এর লোম খাড়া হয় না, তেমনি প্রতি টি ভালবাসার গল্প আপনার চোখে জল আনতে পারে না।
    এমন খুব অল্প মুভিই আছে যা তা করে দেখাতে পারে তার মধ্যে এটা একটা।💜
    একটা মুভি তখনি আপনার চোখে জল আনতে পারে যখন আপনি মুভি টির একেক টি চরিত্রের মধ্যে আপনি এবং আপনার ভালবাসার মানুষ টিকে সেই অবস্তায় কল্পনা করবেন।
    বেশিরভাগ প্রেমের গল্পগুলি ‘এর সাথে শেষ হয় এবং তারা পরে সুখে থাকে’। কিন্তু আপনি যখন আর কোনও দিন বেঁচে থাকতে না পারেন তখন কী হয়? আপনার সময় সীমাবদ্ধ তা জেনেও কি আপনি এখনও প্রেমে পড়বেন ?এখানেই এই ছবির গল্প আলাদা।
    এই ফিল্মটি আপনার যা হারাতে পারে তার জন্য কাঁদতে নয়, আপনি যা করেন তার সাথে বাঁচতে শেখেন। সর্বোপরি, এটি মৃত্যুর ভয় নয় যা আপনাকে তিক্ত করে তোলে, ভালবাসার অভাব করে।❤️
    এই মুভি সম্পর্কে বলার মতো কোনো ভাষা আমার নেই,
    ইটস এ খুড ফ্লিম,
    ডিপলি বুঝতে পারাটাই কষ্ট, কারণ আমরা কেউ এই যন্তনার ধারে কাছেই যেতে পাড়বো না,
    আমরা শুধু সিমপ্যাথি
    দিতে পারবো।

  • Movie: Into the wild (2007)

    Movie: Into the wild (2007)
    Language: English
    Runtime: 2 hrs 28 min
    Genre: Adventure, Nature, Survival
    IMDb rating: 8.1
    Rotten Tomatoes: 83%
    প্লটঃ
    ক্রিস্টোফার জনসন ম্যাককান্ডলেস একজন সদ্য গ্রাজুয়েট। হার্ভার্ডে ল’ করার হাতছানি, বাবার দেয়া নতুন গাড়ি অথবা সমাজের চিরাচরিত নিয়মকানুনে নিজেকে আটকে রাখতে চায় না। সে হেঁটে বেড়াতে চায় আমেরিকার বুনো পথে প্রান্তরে, খুঁজতে চায় প্রকৃত সুখ নামক অমৃত। তাই একদিন হুট করে যেনো নিরুদ্দেশ হয়ে যায় সমাজ, পরিবার, ক্যারিয়ার, সম্পদ সব কিছু পেছনে ফেলে। এই অনিশ্চিত যাত্রাপথে দেখা হয় অসংখ্য মানুষের সাথে, হাসি-কান্নার গল্পের ভাগাভাগি হয় কিন্তু শেকড় গাড়া আর হয় না। সে শুধু ছুটতে থাকে আলাস্কার পথে বুনো স্বপ্নটার দিকে, প্রকৃত সুখের সন্ধানে। সেই সুখের ঠিকানা সত্যিই কী ধরা দিবে? সেই সুখের রহস্য জানতে চাইলে হারিয়ে যেতে হবে ক্রিসের সাথে Into The Wild.
    মতামতঃ
    আমার দেখা অন্যতম সেরা। ক্রিসের মাঝে যেনো নিজের একটা প্রতিচ্ছবি দেখি। আর এতো সুন্দর সব লোকেশন সাথে অসাধারণ সিনেমাটোগ্রাফি, নতুন করে মন চাইবে কয়েকদিনের জন্য হারিয়ে যাই প্রকৃতির মাঝে।
    কিছু দৃশ্য আছে যেনো চোখের সামনে ভাসছে। টাকা পুড়ছে আর ক্রিস অজানা গন্তব্যে হাটছে। এই শটটা অসাধারণ অনেক অনেক ডিপ মিনিং। ❤️❤️
    আরেকটা হলো সামনে সমুদ্র আর ক্রিস একটা বইয়ের মাঝে যেনো ডুবে আছে। এছাড়া আলাস্কার সামারের শটগুলো অথবা বরফে আচ্ছন্ন আলাস্কান পাহাড়গুলো দেখলে চোখ জুড়িয়ে যাবে।❤️❤️

  • Byomkesh season 6

    Review

    📽️ Name : Byomkesh
    🎞️ Genre : Mystery, Crime , Thriller
    💿IMDb rating : 8.2 /10
    💎personal rating 9/10
    📹 Season : 06
    🔔 Release date :2017-2021
    📺 Runtime : Per Episode 44-55 minutes
    📓 Written :Sharadindu Bandyopadhyay
    🧲 Directed By :Sayantan Ghosal, Soumik Chattopadhyay, Soumik Halder
    No spoiler
    🕯মূল চরিত্রঃ
    🌼ব্যোমকেশ বক্সীঃ পিতামাতাহীন একজন যুবক এবং গল্পের নায়ক যে কলেজ থেকে গোয়েন্দাগিরি শুরু করেছে। নিজেকে প্রাইভেট ডিটেকটিভ থেকে সত্যান্বেষী বলে পরিচয় দিতে পছন্দ করেন কারণ সত্য খোঁজা তার কাজ।
    🌼সত্যবতীঃ সত্যাবতীও পিতামাতাহীন এবং একটা কেস সমাধান করার সময় ব্যোমকেশের সাথে পরিচয় এবং বিয়ে।
    🌼অজিতঃ মূলত গল্পকার এবং ব্যোমকেশের বন্ধু। ব্যোমকেশ কোন কেস সমাধান করলে অজিত সেটার গল্প লিখে বই প্রকাশ করে।
    🎞ডিটেক্টিভ থ্রিলার গুলো প্রথম থেকে অডিয়েন্সকে যেরকম গেইস করার মধ্যে রাখে আর একটু সময় নিয়ে স্টোরির একেকটা লেয়ারগুলো খুলতে থাকে, এখানেও তার আলাদা কিছু নেই । স্টোরি নিয়ে আমার এমনিতেও কোনো সমস্যা নেই। তবে প্রতিটা স্টোরির শেষে সবকিছু গিয়ে দাঁড়ায় সম্পদজনিত ব্যাপার, একটু ফিল্টার করে এন্ডিংগুলোও ইউনিক রাখার চেষ্টা করলে আরো ভালো লাগতো। তবে ব্যোমকেশ হিসেবে অর্নিবান কে অনেক ভাল লেগেছে।
    মোট ১১ টা গল্প থেকে ৬ সিজনে মোট ১৪ টা এপিসোড তৈরি হয়েছে। কিছু সিজন রয়েছে যে একটা গল্পেই শেষ হয়েছে। এপিসোড গুলো প্রায় ৪০-৫৫ মিনিট করে একটা সিজন ২/৩ ঘন্টা করে মানে একটা সিনেমা বলা যায়।
    সত্যি বলতে ব্যোমকেশ সিরিজের কোনো বই-ই পড়া হয় নি। এই জন্য আমার কাছে যথেষ্ট ভাল লেগেছে। যারা বই পড়েছেন, তাদের কেমন লাগবে বলতে পারছি না। তবে যারা ক্রাইম, মিস্টেরি, ডিটেক্টিভ, থ্রিলার জনরার কন্টেন্ট দেখতে ভালোবাসেন, তারা একবার ট্রাই করে দেখতে পারেন। স্পেশালি যদি বাংলায় ভালো কিছু দেখতে চান বা খুঁজছেন, তাহলে অবশ্যই দেখার জন্য রেকমেন্ডেশন রইলো।

  • Straight Outta Compton (2015)

    Review:

    🎬Movie Name : Straight Outta Compton (2015)
    💽Genre : Biography, Drama, History, Music
    🔎IMDB Rating : 7.8/10 (179K Votes)
    🔎Rotten Tomatoes : 89% (247 Reviews)
    🔎Metacritic: 72/100 (41 Critic Reviews)
    📽Cast : O’shea Jackson Jr., Corey Hawkins, Jason Mitchell, Neil Brown Jr.
    No Spoiler
    ⚠️18+ Alert⚠️
    🎶 Rap শুনতে হয়তোবা অনেকেরই ভালো লাগে। Emninem, Jay Z, Lil’ Wayne, Drake- এরাই বর্তমানে Rap জগতের বিখ্যাত সব নাম। কিন্তু এই Rap-এর বিপুল জনপ্রিয়তা ও প্রসারতার পেছনে যে বিরাট এক ইতিহাস রয়ে গেছে, তার কথা কয়জনই আর জানে!! সেই অজানা ইতিহাসের কথা জানতে আমার মতে এই মুভিটার চেয়ে সেরা আর কোনো মুভিই নেই।
    সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত এই মুভিটার কাহিনী আবর্তিত হয় আমেরিকান হিপহপ গ্যাং “NWA” (Niggaz with Attitude)-কে ঘিরে। ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত সেই গ্যাংয়ের সদস্যদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন Arabian Prince, Dr. Dre, Eazy-E, Ice Cube প্রমুখ। মুভিটির কাহিনী মূলত কীভাবে সেই গ্যাংয়ের যাত্রা শুরু হয় ও কীভাবে সেই গ্যাং বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়ে ধীরে ধীরে পতনের শিকার হয়, সেইসব ঘটনাবলিকে কেন্দ্র করে।
    মুভিটি National Board of Review কর্তৃক ২০১৫ সাল রিলিজ হওয়া সেরা দশ মুভির মধ্যে জায়গা দখল করে নেয়। এছাড়াও মুভিটি Academy Award for Best Original Screenplay-এর নমিনেশন পায়।
    NWA গ্যাংটিকে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বিতর্কিত হিপহপ গ্যাং বলা হয়ে থাকে। কারণ এই NWA-ই ছিল ইতিহাসের প্রথম মিউজিক গ্যাং, যারা অশ্লীল শব্দকে Rap-এর স্বাভাবিক লিরিক্স হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা শুরু করে ও সেই কারণে ব্যাপক বিতর্কের শিকার হয়। তবুও তারা আত্মবিশ্বাসী ছিল তাদের “Freedom of Speech”-নিয়ে; যা ছিল সেসময়কার সাদা চামড়ার মানুষেরই তৈরি করা নীতি, যাদের হাতে তাদের মত কালো চামড়ার মানুষ লাঞ্ছনার শিকার হয়ে এসেছিল।
    হয়তোবা বুঝতেই পারছেন, মুভিটির একটা বড় অংশ বর্ণবাদ নিয়ে। তৎকালীন সময়ে আমেরিকায় সাদা চামড়ার মানুষরা কালো চামড়ার মানুষদের সাথে কীরকম আচরণ করত, তাদের কীভাবে পদে পদে হেনস্থা করত- সেসব ঘটনা অনেক স্পষ্টভাবে ফুটে তোলা হয়েছে মুভিটাতে। সেসময়কার পুলিশরা মনে করত যে কালো চামড়ার মানুষ মানেই ক্রিমিনাল। ফলে কালো মানুষরা অপরাধ ছেড়ে ভালোর পথে আসতে চাইলেও তাদেরকে অপবাদ দেয়া হয়, যার ফলস্বরূপ তাদের সারাজীবন অন্ধকারের মধ্যেই কাটিয়ে দিতে হত।
    মুভিটির ঘটনাগুলো যেরকম সত্য, সেগুলো একইসাথে ছিল মনের গভীর উপলব্ধি করার মত। আর মিউজিক নিয়ে মুভি আমার এমনিতেও অনেক ভালো লাগে, যেখানে এই মুভিটার মূল থিমই ছিল মিউজিক। আজ অসংখ্য আধুনিক র‍্যাপের ভীরে সেসব র‍্যাপ গান যে অতলে চাপা পড়ে গেছে- তা ভাবতেই এখন খারাপ লাগে। আর মুভিটার শেষ পর্যন্ত দেখলে তা দর্শকদের খারাপ লাগাতে বাধ্য। মুভিটা দর্শকদের মনে সেসব কালো চামড়ার মানুষদের প্রতি আলাদা একটা অনুভূতি তৈরি করাবে।
    ✳️✳️Happy Watching✳️✳️

  • মুভিঃ ব্রহ্মা জানেন গোপন কম্মটি | Brahma Janen Gopon Kommoti Movie 2020

    Shabari, a lecturer by profession, moonlights as a performing artist. However, she marries a conservative man and her husband is not too happy to learn about her secret profession.
    Initial release: March 6, 2020
    Director: Aritra Mukherjee
    Production company: Windows
    Music composed by: Anindya Chatterjee

    Review

    “লক্ষী মেয়ে দস্যি হোক না চাইনা লক্ষীমন্ত। শকুন্তলার বয়েই গেছে যদি নাই চেনে দুষ্সমন্ত।”
    সিনেমাটা ছিলো সমাজের কিছু অদ্ভুত, উদ্ভট নিয়মের বেড়া জালে আটকে রাখা মেয়েদের কথা নিয়ে। যেগুলো সবাই জানে সেই জিনিসগুলোকে নিয়ে এতো লুকোচুরি করার কী আছে সেই উত্তরটা পাওয়া খুব কঠিন।
    সিনেমার গল্পে কিছু social message দেওয়া হয়েছে। আমাদের সমাজে খুব সহজ স্বাভাবিক বিষয় গুলো জটিল করে দেখা হয় প্রায় সময়।
    হিন্দু বিয়েতে কন্যা দান এখনো চলছে। কন্যা কি কোনো পন্য যে তাকে দান করতে হবে? পুত্র দান না করলে কন্যা কেন দান করতে হবে?
    নারী শরীর নাকি অশুচি, পিরিয়ড চলাকালীন কোন শুভ কাজে অংশ নেওয়া যাবেনা আর সেখানে পৌরহিত্যের প্রশ্নই ওঠেনা। পিরিয়ডের মতো সহজ, স্বাভাবিক একটা বিষয় নিয়ে এখনো আমাদের মধ্যে কী অসম্ভব রকমের ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে!!
    এতো এতো বছরের অশিক্ষা, কুসংস্কার, অন্ধ বিশ্বাস থেকে বেরিয়ে আসার কথা বলা হয়েছে মুভিতে।
    নারীরাও শিক্ষা, সংস্কৃতি, সাহিত্যে এগিয়ে থাকতে পারে সে চিত্র খুব ভালোভাবে দেখানো হয়েছে। মুভিটা দেখতে বসে কখনো বিরক্ত লাগেনি। আর গান গুলো ছিলো অসাধারণ। সিনেমাতে কিছু কথা ছিলো এমন…
    “আমি শুধু সমাজের অসাম্য টুকুকে ভেঙে সাম্যটুকু গড়ার চেষ্টা করেছিলাম।”
    “তুমি কি ব্রাহ্মনের সাথে সিডিউল কাষ্টের বিয়ে দাও?আমি মানুষের সাথে মানুষের বিয়ে দেই”
    “জাতির ভার কি শুধু মুর্খ মেয়ে মানুষদের চুলে ঠাকুরমশাই? “
    শেষ মেসেজ ছিলো…
    রুপকথা স্বাধারণত শেষ হয় ফুটফুটে কোন এক রাজপুত্রের জন্ম দিয়ে। তবে এবার থেকে বাতাসে কান পাতলেই শোনা যবে রাজকন্যারাও কেমন এগিয়ে চলেছে নিজেদের গল্প নিয়ে। মুক্ত একটা রুপকথার আকাশে।
    মুভিঃ ব্রহ্মা জানেন গোপন কম্মটি
    পরিচালনাঃ অরিত্র মুখার্জী
    আইএমডিবি রেটিংঃ ৮.১

  • The Sixth Sense 1999

    🎬 The Sixth Sense | 1999 |
    Genre: Thriller, Drama
    IMDb : 8.1
    থ্রিলার সিনেমা বেশি বেশি দেখার কারনে এক সময় শেষের টুইষ্ট কি হতে পারে সেটা অনেক সময় প্রেডিক্ট করে ফেলা যায়। কিন্তু এই মুভির প্লট টুইষ্ট কি হতে চলেছে তা আপনি মোটেও আন্দাজ করতে পারবেন না।
    একইসাথে ড্রামা, থ্রিল আর ভৌতিক এক স্বাদ পাবেন।
    ডক্টর ম্যালকম একজন চাইল্ড সাইকোলজিস্ট। Cole Sear নামের একটি ছেলের মানসিক সমস্যার কারনে সে তার স্কুল এবং পরিবারের সবার থেকে দূরে দূরে থাকে। সবার সাথে আস্তে আস্তে বিছিন্ন হয়ে পড়ে। তাই ডক্টর ম্যালকম তাকে সাহায্য করার জন্য তার সাথে কথা বলেন। সমস্যাগুলো জানার চেষ্টা করেন। একসময় ছেলেটি ডক্টরকে জানায় – সে নাকি মৃত মানুষ দেখতে পায়! এবং মৃত মানুষের সাথে কথা বলতে পারে!
    গল্পে আরো অনেক কিছুই রয়েছে তবে, বলে স্পয়েল করতে চাই না। সবটা জানার জন্য মুভিটি আপনার দেখে ফেলতে হবে..
    ম্যালকম চরিত্রে অভিনয় করেছেন Bruce Willis. এবং বাচ্চা ছেলেটির চরিত্রে অভিনয় করেছে Haley Joel Osment. তার অভিনয় আপনার নজর কাড়বে। অল্প বয়সে কি দারুন অভিনয়! ফলাফল স্বরূপ অস্কারে বেস্ট সােপোর্টিং রোলে নমিনেশন!
    মুভিটির স্টোরিলাইন যেমন সুন্দর তেমনি প্লট টুইষ্ট ছিলো মারাত্মক!
    মুভিটি নিঃসন্দেহে সেরা থ্রিলার সিনেমার একটি। থ্রিলার লাভারদের জন্য মাস্টওয়াচ।
    হ্যাপি ওয়াচিং

    মুনিয়া মনি (মুভি অ্যান্ড সিরিজ অ্যাডিক্টেড)

  • অভিনেতা Leonardo DiCaprio পছন্দের ১০টি মুভি

    তিনি আমার সবচেয়ে পছন্দের অভিনেতা।এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে সফল অভিনেতাদের একজন তিনি। যার গুডলুকিং, ব্যতিক্রম স্ক্রিপ্ট চয়েজ,ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে কাজ করা, দুর্দান্ত অভিনয় দক্ষতার কারনে বিশ্বজুড়ে ভক্ত অনুরাগীর কমতি নেই। তিনি স্ক্রিনে থাকা মানেই দারুন কিছু। শুধু তার দিকে তাকিয়ে থেকেই মুভির রান টাইম শেষ করে ফেলা যায়। এক কথায় তাকে দেখে আমি কখনো ক্লান্ত হই না। কি করে পারেন তিনি এত নিখুঁত অভিনয় করতে! বারবার অভিনয় দিয়ে মুগ্ধ করার ক্ষমতা তাঁর একটু বেশিই আছে।
    মার্টিন স্করসেসি, জেমস ক্যামেরন, রিডলি স্কট, স্টিভেন স্পিলবার্গ, ক্রিস্টোফার নোলান, কুয়েন্টিন টারেন্টিনোর মতো বিখ্যাত নির্মাতারা তো আজকাল স্ক্রিপ্ট লেখেন তার নাম মাথায় রেখে।
    আর অপরদিকে তাঁর ভক্তরা তার নতুন একটি সিনেমার জন্য অতি আগ্রহ নিয়ে বছরজুড়ে অপেক্ষা করতে থাকে। এতগুলো কথা বলছিলাম যাকে নিয়ে তিনি আমার অত্যন্ত প্রিয় অভিনেতা Leonardo DiCaprio. যে নামটিই যথেষ্ট একটি মুভি দেখার জন্য।
    আমার মনে হয় এই নামের চেয়ে মানুষ তাকে “টাইটানিক হিরো” বা “জ্যাক” নামেই বেশি চিনে। ১৯৯৭ সালে রিলিজপ্রাপ্ত বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করা সিনেমা “টাইটানিক” দেখে নি এমন মানুষ খুব কম-ই পাওয়া যাবে। জ্যাকের চরিত্রটি আজও গেঁথে আছে মানুষের মনে। তবে এই মুভি রিলিজের আগে এবং এখন পর্যন্ত তিনি তার ক্যারিয়ার সেরা পারফরম্যান্স দিয়েছেন বারবার।
    যদিও তাঁর প্রত্যেকটি মুভি মাস্ট ওয়াচ এবং সেরা। তাই নির্দিষ্ট কয়েকটি বাছাই করা অসম্ভব। তারপরও তাঁর সেরা অভিনয় সম্পর্কিত আমার পছন্দের ১০টি মুভি সম্পর্কে বলবো আজ-
    🟢 ১০. Revolutionary Road (2008)
    এই মুভিটি যারা দেখেছে তাদের মধ্যে সবারই হয়তো মুভিটি মোটামুটি-র তালিকায় আছে। কিন্তু অভিনয় প্রসঙ্গে আসলে লিওর সেরা পারফরম্যান্সের একটি মানতেই হবে। একজন মধ্যবিত্ত, ডিপ্রেসড হাজবেন্ডের চরিত্রে তার অভিনয় যে এতটা অসাধারণ হবে আমি দেখার আগে ভাবতেই পারি নি। পাশাপাশি জুটি বেধেছিলেন আরেকজন সেরা অভিনেত্রী Kate winslet. দুই জনের অভিনয় দেখার জন্য হলেও এই মুভিটি দেখা উচিত।
    🔵 ৯. The Basketball Diaries (1995)
    হাই স্কুল পড়ুয়া ছেলেটির হঠাৎই ড্রাগের নেশায় পড়ে যাওয়া। বাড়ি থেকে বের হয়ে গিয়ে নানান অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়া একজন কিশোরের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন লিও। মাত্র ২১ বছর বয়সে তিনি এডিক্টেড চরিত্রটি এত বাস্তবিক ভাবে তুলে ধরেছেন যা সত্যিই প্রসংশনীয়।
    🟢 ৮. Titanic (1997)
    এই মুভি সম্পর্কে আর বিশেষ কিছু বলার প্রয়োজন নেই। জ্যাক এর লাইফ জ্যাকেট না পড়ার আক্ষেপ বোধহয় আমার কখনোই শেষ হবে না!
    🔵 ৭. Catch Me if You Can (2002)
    স্টিভেন স্পিলবার্গ, টম হ্যাংকস,ডিক্যাপ্রিও একসাথে! ভাবা যায়?!
    সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত ক্রাইম জনরার এই মুভিটি সবার জন্য মাস্টওয়াচ। দেখুন চোর – পুলিশের রেস কাকে বলে!
    🟢 ৬.Inception (2010)
    পরিচালক ক্রিস্টোফার নোলান এবং ডিক্যাপ্রিও ডুয়োর সাই-ফাই জনরার অসাধারণ একটি মুভি। দেখুন এবং স্বপ্নে ডুবে থাকুন!
    🔵 ৫.Django Unchained (2012)
    ওয়েস্টার্ন ধাচের এই মুভিতে নেগেটিভ রোলে অভিনয় করেছেন লিও। রোমান্টিক, অ্যাকশন বাদেও তিনি নেগেটিভ রোলে কতটা নিখুঁত সেটা এই মুভি দেখলেই বুঝতে পারবেন। তাঁর এই চরিত্রের প্রতি ঘৃনা চলে আসবে। আর এখানেই তার সার্থকতা।
    🟢 ৪. Shutter Island (2010)
    থ্রিলার জনরার এই মুভিটি সকল মুভি লাভারসদের অতি প্রিয় একটি মুভি। গল্প, টুইষ্ট, লিওর অনবদ্য অভিনয় এবং স্করসেসির অসাধারণ ডিরেকশনের জন্য মুভিটি মাস্টওয়াচ একটি মুভি।
    🔵 ৩. Blood Diamond (2006)
    এই মুভির জন্য অস্কার না পাওয়ার আফসোস হয়তো লিওর চেয়ে বেশি তাঁর ভক্তদের। এত সুন্দর একটি মুভি! এত অসাধারণ স্টোরি! প্রশংসা করে শেষ করা যাবে না। ড্যানি আর্চার চরিত্রটির কথা সিনেমাপ্রেমীদের মনে থাকবে সবসময়।
    🟢 ২. The Wolf of Wall Street (2013)
    এটি এমন একটি মুভি যার কোনো না কোনো ছবি প্রতিদিন অনলাইনে ঢুকলেই পাওয়া যায়। তাঁর একেকটি এক্সপেশন ছিলো দুর্দান্ত। লিওর পরিবর্তে অন্য কাউকে এই মুভিতে ভাবাই যায় না।
    🔵১. What’s Eating Gilbert Grape (1993)
    লিওর বয়স তখন মাত্র ১৯। কিন্তু তিনি যা করে দেখিয়েছেন এই মুভিতে জাস্ট অনবদ্য। রীতিমত মুগ্ধ করে ছেড়েছেন সবাইকে। অটিস্টিক চরিত্রে অনেক অভিনয় দেখেছি কিন্তু এত অল্প বয়সে একজন আর্টিস্টের এমন বাস্তব অভিনয় আমি দেখি নি। অস্কার নমিনেশন তখন থেকেই শুরু। মাস্টওয়াচ, মাস্টওয়াচ।
    🔴 The Revenant (2015)
    আলাদা ভাবে মেনশন করছি এটি। কারন এই মুভির জন্যই প্রথমবারের মত অস্কার লাভ করে লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও। অভিনয়ে তাঁর ডেডিকেশন ছিলো চোখে পড়ার মত।
    খুব ই প্রিয় একটি মুভি এটি।
    ◾Honorable Mention —
    The Departed (2006)
    Once upon a time in…Hollywood (2019)
    The Great Gatsby (2013)
    The Aviator (2004)
    Romeo+Juliet (1996)
    Gangs of New York (2002)
    This Boy’s Life (1993)
    Body of Lies (2008)
    J. Edgar (2011)
    The Beach (2000)
    প্রিয় অভিনেতা প্রসঙ্গে লেখার ইচ্ছে ছিলো খুব। কিন্তু পোস্ট বেশ বড় হয়ে গেছে। ধৈর্য নিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ সবাইকে।
    হ্যাপি ওয়াচিং

    Writer: মুনিয়া মনি(মুভি অ্যান্ড সিরিজ অ্যাডিক্টেড)

  • Over the moon Movie 2020

    Animated Movie Review

    An adventurous girl builds a rocket ship to meet a mythical goddess on the moon.
    Initial release: October 16, 2020
    Director: Glen Keane
    Box office: 860,000 USD
    Production companies: Pearl Studio, Sony Pictures Imageworks, Dentsu Inc., Netflix Animation
    Screenplay: Audrey Wells, Jennifer Yee McDevitt

    ~ ♦ প্লট ♦~
    ★ মুভিটা খুবই ছোট্ট। আর গল্পটাও অনেক প্রেডিকটেবল। তাই প্লট সামারিটা খুব বেশি বলবো না। মুভির কাহিনীর বেজ গড়ে উঠেছে একটি ক্ল্যাসিক চাইনিজ মিথ রিটেলিং এর উপরে। Moon goddess Change’ আর তার প্রিয়তম Houyi এর বিচ্ছেদ এর গল্পকে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখে মুভি এগিয়েছে।
    ★ গল্পটা কিন্ত ছোট্ট মেয়ে Fei Fei এর। যে কিনা প্রচন্ড ব্রিলিয়ান্ট, বিজ্ঞানমনস্ক, আবার একই সাথে ছোটবেলায় মায়ের মুখে শোনা রূপকথাকে ভীষণ ভাবে বিশ্বাস করে। মা-হারা মেয়েটির সেই রূপকথাকে সত্য প্রমাণ করে মায়ের শেষ স্মৃতি ধরে রাখার আকুলতা, আর এই পরিক্রমায় নতুন কিছু উপলব্ধি করার কাহিনী এটা।
    ~~ ♥ রিভিউ ♥ ~~
    ★ শুরুতেই বলে নেই, এটা একটা ফ্যান্টাসি, মিউজিক্যাল এনিমেশন মুভি। ফ্যামিলি ওরিয়েন্টেড মুভি তাই বুড়ো বাচ্চা সবারই দেখে ভাল লাগবে। যারা রেগুলার এই ধরনের মুভি দেখেন, তাদের কাছে কাহিনী খুবই সাধারণ আর প্রেডিক্টেবল লাগতে পারে। আমিও বলবো না যে মুভিটা খুব অসাধারণ বা আহামরি কিছু। তবে সুন্দর সময় কাটানোর জন্য মুভিটা বেশ ভাল। বিশেষ করে বাচ্চাদের বা ফ্যামিলি নিয়ে দেখার জন্য।
    ★ মুভি দেখতে বসলে অনেকটাই ডিজনি মুভিগুলোর ফীল পাওয়া যাবে। হঠাৎ মনে হতে পারে এটা ডিজনিরই কোন মুভি। এইদিক বাদে, মুভির ভিজুয়াল দারুণ। এনিমেশন নজরকাড়া। সকল ক্যারেক্টরকেই এশিয়ান আদল দেয়ায় একটা ব্যতিক্রম এসেছে অন্য এনিমেশন মুভির থেকে৷ তাছাড়া চাইনিজ মিথ, কালচার, পোশাক, মিউজিক আর কিছু মুগ্ধ করার মতন এশিয়ান সিনারি অন্য মাত্রা যোগ করেছে৷
    ★ সবচেয়ে আকর্ষণীয় ছিল এর ভীষণ কালারফুল “Lunaria city” & It’s inhabitants – Lunettes. হঠাৎ মনে হচ্ছিলো Candy Crush গেমসের মধ্যে ঢুকে গেলাম। ঝকমকে রঙিন এই শহর মন ভাল করে দেয়ার মতই।
    জেদি মেয়ে Fei Fei আর তার দৃঢ়সংকল্প, কিউট বানি, Dazzling & Gorgeous Goddess Change, দুষ্ট ছোট্ট ছেলে Chin – এদের সবাইকেই বেশ ভাল লাগবে।
    ★ মিউজিক্যাল মুভি হিসেবে এটা অতটা ভাল করতে পারেনি। Songs were good, but not something you will remember, or something that touch your heart (unlike Disney movie songs) এটাই আমার কাছে মুভির দূর্বলতা মনে হয়েছে।
    ★ গল্পের বিশ্লেষণ এ যাবো না। সুন্দর করে পরিবারের সদস্যদের বন্ডিং আর পরিবারকে জুড়ে রাখা – এটা দেখানো হয়েছে৷ সাথে এসেছে – How to cope up with loss, How to overcome sadness & accept new things & Coming of age realisation.
    💙 ছোট এই সুন্দর এনিমেশন মুভিটা দেখতে বসে যেতে পারেন। অসাধারণ কিছু না হলেও ভাল লাগবে। মন ভাল হয়ে যাবে। আর চাইলে বাসার সবাইকে নিয়ে দেখে ফেলতে পারবেন।

    Writer: Shamima Nasrin Liza (মুভি অ্যান্ড সিরিজ অ্যাডিক্টেড)

  • Movie: Third Person Singular Number

    Review:

    নুসরাত ইমরোজ তিশার অভিনীত প্রথম সিনেমা এটি ।
    🎬Movie: Third Person Singular Number 🇧🇩
    🔑Genre: Drama
    🕕Runtime: 2hr 4 min
    📢Initial Release: December 11,2009
    🎥Director: Mostofa Sarwar Farooki
    📃Writer: Mostofa Sarwar Farooki (screenplay)
    Anisul Haque (screenplay)
    🎓Cast: Nusrat Imrose Tisha(Ruba Haque),Mosharraf Karim (Munna),Rashed Uddin Ahmed Tapu (Tapu),Abul Hayat (Mr. rahman),Aparna Ghose and others
    💰Budget: unknown (if u know please inform me)
    💵Box Office: unknown (same)
    🔵IMDb rating: 7.1/10
    { 92% google user liked the film]
    {38% Rotten tomatoes}
    🔴Personal rating: 8.5/10
    📍Award: Meril-Prothom Alo award (2010)
    ⚠️ NO Spoiler Alert
    ⚫সময়টা ২০১০-১১ সাল কিন্তু কোনো বাংলা গানপ্রেমি হাবিব ওয়াহিদ ও ন্যান্সির দিধা গানটি কখনো শোনেনাই সেটা বেশ অকল্পনীয় বিষয় বটে (বাহির বলে দূরে থাকুক ভিতর বলে আসুক না,ভিতর বলে দূরে থাকুক বাহির বলে আসুক না)।তবে গানটা অনেকে শুনলেও,যে সিনেমার গান এটি তা হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। সিনেমার নাম Third Person Singular Number । সচারাচর এমন ধরণের সিনেমা আমাদের দেশে খুব বেশি বানানো হয় না। (যদিও বেশ ভালো মানের এবং ভিন্ন গল্পের সিনেমা এখন আমাদের দেশেও তৈরি হচ্ছে)
    ⚪মুভির শুরুতে দেখা যায় একজন মুসলিম নারী,সমাজের রীতি ভেঙে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে live together করে। এর কিছুদিন পরেই তার বয়ফ্রেন্ড খুনের দায়ে জেলে গেলে,বেশ খারাপ পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়,প্রথমত থাকার জন্য কোনো জায়গা থাকেনা,এর উপরে তার ছিলনা কোনো চাকরি,মায়ের বাড়িতে আগে থেকেই যাতায়াত বন্ধ (এ যেন মরার উপর খারার ঘা) । তবে শেষমেষ বেশ ভালোভাবেই সব কিছুর মোকাবিলা করেন। সিনেমার মূল ক্যারেক্টার তিশাকে feminist হিসেবেই দেখানো হয়েছে।মোশাররফ করিম এবং তপুর ক্যারেক্টার দুটো বেশ ভালো ছিল। তপুর অপরিপক্ব অভিনয় ও বেশ ভালোই লেগেছে। তবে মুভির পরিচালক বেশ ব্যালেন্সড রেখেছেন প্রতিটা ক্যারেক্টার । তার চেয়ে বড় বিষয় এধরণের মুভিতে দেখা যায় কেবল feminist বা লিড ক্যারেক্টারটকে পজিটিভ রেখে দিন দুনিয়ার বাকি সব কিছু নেগেটিভ তবে এই মুভিটা একদমই আলাদা এদিক থেকে। মুভির অভিনয়,ডায়ালগ বেশ ভালো লেগেছে তবে মুভির ফিনিশিং টায় বেশ হতাশ হয়েছি,মোস্তফা সরোয়ার ফারুকী অবশ্যই এর চেয়ে ভালো সমাপ্তি দিতে পারতেন মুভিটার।একটু ভিন্ন ধরণের বাংলা মুভি দেখতে চাইলে দেখতে পারেন,কিন্তু দেখলে যে আপনার ভালো লাগবেই তার গ্যারান্টি দিতে পারছিনা।
    📌 “জেলার সাহেব: বড় জেলের চেয়ে ছোট জেল উত্তম”
    {মুভি দেখা শেষ হলে আপনি নিজেই অনুভব করতে পারবেন উক্তিটা}

  • Panchayat (2020) TV Series

    Reviw:

    পঞ্চায়েত
    জনরাঃ কমেডি, ড্রামা
    প্লাটফর্মঃ এমাজন প্রাইম, টিভিএফ এর সৌজন্যে।
    মূলরচনাঃ চন্দন কুমার
    পরিচালনাঃ দীপক কুমার মিশ্রা
    অভিনয়েঃ জিতেন্দ্র কুমার, রঘুবীর ইয়াদাব, নীনা গুপ্তা-সহ আরো অনেকে।
    মুক্তি সালঃ ২০২০
    সিজনঃ ১
    পর্ব সংখ্যাঃ ৮
    পারসনাল রেটিং: ১০/১০
    কাহিনী সংক্ষেপঃ
    সদ্য ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করা অভিষেক ত্রিপাঠি এই সিরিজের প্রধান চরিত্র। বেচারার ইচ্ছা ছিলো, পড়াশোনা শেষে বড় কোন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকুরি করবে আর দারুন একটা লাইফ লিড করবে।
    কিন্তু ভাগ্য তার সহায় হয়না। ফাইনাল ইয়ারে রেজাল্ট খারাপ হওয়ায় সিজিপিএ আসে কম। ফলে ল্যাভিশ চাকুরি তার কপালে জোটে না।
    তবে মন্দের ভালো হিসেবে, সেকেন্ড ক্লাশ সরকারী চাকুরিতে চান্স পায় অভিষেক। পদবী হচ্ছে গ্রামের পঞ্চায়েত সচিব। কিন্তু বেতন মাত্র বিশ হাজার টাকা, যা তার এক্সপেক্টেশনের চে অনেক কম।
    তবে প্রথমে না যেতে চাইলেও, পরে আর কোন জায়গায় সুযোগ না হওয়ায় এবং বেষ্টফ্রেন্ডের বোঝানোর পর সাময়িকভাবে সেখানে চাকরী করার সিদ্ধান্ত নেয় অভিষেক। ভাবে গ্রামে গিয়ে তো আর তেমন কিছুই করার থাকবেনা। তাই সেখানে বসে আরামসে CAT পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারবে। আর সাথে বেতন আসবে। কম হলেও মন্দ কি!
    কিন্তু বিধি বাম!
    অভিষেকের পোষ্টিং হয় উত্তর প্রদেশের এক অনুন্নত গ্রাম ফুলেরি-তে। সেখানে গিয়ে বিরক্ত অভিষেক নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেনা। তার উপর প্রতি পদে পদে আসে নানারকম অদ্ভুত যন্ত্রণা!
    অভিষেক কি পারবে CAT পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে তার স্বপ্ন পূরণ করতে?
    কিংবা পঞ্চায়েত সচিব হিসেবে গ্রামে কি কোন পরিবর্তন সে আনতে পারবে?
    জানতে হলে দেখতেই হবে সিরিজটি।
    ভালো দিকঃ

    • বাস্তবতার নিরিখে কমেডির মিশেলে তৈরি এক অসাধারণ সিরিজ এটি।
    • এই সিরিজের সবচেয়ে স্ট্রং পয়েন্ট হলো, এর গল্প। অত্যন্ত বাস্তবমুখী। কোন বাহুল্য নেই। কোন রহস্য নেই। আমাদের নিত্যদিনের জীবনে যা সত্যি ঘটে তাই বলা হয়েছে।
    • হাস্যরস ছিলো পরিমিত। ভাড়ামি বলতে কিছুই ছিলোনা। যা এসেছে তা গল্পের প্রয়োজনে।
    • গ্রামীণ পটভূমির অনবদ্য বর্ণনা।
      -লোকেশন, সিনেমাটোগ্রাফি বেশ ভালো ছিলো।
    • সকলের সুঅভিনয়। এমনকি অতিথি চরিত্রে আসা আসিফ খান (মির্জাপুরের মকবুলের বোনের ছেলের চরিত্রে রূপদানকারী অভিনেতা) দারুন অভিনয় করেছেন। তবে একজনের কথা বলতে গেলে বলবো, প্রধান-পতি ব্রিজ মোহন চরিত্রের রঘুবীর ইয়াদাব এর কথা। উনার অভিনয়ের প্রশংসা করে শেষ করা যাবেনা। এছাড়া নীনা গুপ্তা, জিতেন্দ্র কুমার ছিলোন স্বমহিমায় উজ্জ্বল।
      সর্বোপরি, একটি অনবদ্য সিরিজ এটি। সিজন দুই এর অপেক্ষায় আছে। না দেখে থাকলে সময় করে অবশ্যই দেখবেন।

    Ahnaaf Hossain Sameer

  • Movie:Velaikkaran ( Ghayel khiladi)

    spoileralert

    Movie:Velaikkaran ( Ghayel khiladi)
    Cast:Sivakarthikeyan, Nayantara, fahad fasil
    মার্কেটিং কি জিনিস কত প্রকার কি কি এই মুভি দেখলে কিছুটা আন্দাজ করতে পারবেন। কিছুদিন আগে ফেইসবুকে একটা লেখা দেখেছিলাম মার্কেটিং টার্ম টা নিয়ে। সেখানে কিছু কথা ছিলো এরকম…
    ১. সুপার শপগুলোতে বাচ্চারদের খাবার (চকলেট, আইস্ক্রিম, পটেটো…ইত্যাদি) একেবারে নিচে রাখা হয় কেন? কারণ তারা যেন খুব সহজে সেগুলো হাতে নিতে পারে এবং বাক্সে রাখতে পারে।
    ২. সুপার শপগুলোতে কেন ঘড়ি রাখা হয় না? তার কারণ শপিং করতে করতে যেন আপনারা সময় না দেখতে পারেন, যে কতক্ষণ সুপার শপে আছেন।
    ৩. সুপার শপে কাস্টমারদের কাছে জিনিসপত্র রাখার বাক্স কেন এগিয়ে দেয়া হয়? কারণ অতবড় বাক্সে আপনি ১/২ টা জিনিস নিলে আপনার কাছেই লজ্জা লাগবে সেই ভেবে বেশী কেনা কাটা করবেন.
    এরকম আরো অনেক সুন্দর সুন্দর কথা লেখা ছিলো। আজকে এই মুভিটা দেখে বুঝলাম কথাগুলো এই মুভি থেকেই নেয়া হয়েছে।
    বড় বড় সুপার শপ বা কোম্পানি গুলো আপনার কাছ থেকে কিভাবে টাকা নিয়ে নিচ্ছে আপনি /আমি বুঝতেই পারছি না।
    সিনেমাতে খুব সুন্দর করে ভেজাল খাবার আমাদেরকে কিভাবে ক্ষতি করছে তা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

    Writer: Rakib Rubayet (মুভি লাভারস অব বাংলাদেশ)