কখনও জানতে চাসনি তোকে কতো খুঁজেছি যে কিভাবেকখনও ডুবুরির বেশে রাঙ্গা মাটি
Posted in কবিতা
এরকম কোনোএক চন্দ্রস্নাত রাতে আমার সাথে পথ হাটবেন নবাবজাদী?আঁকাবাঁকা
Posted in কবিতা
আমার সমস্ত বহুবচনীয় যন্ত্রনা,আর যৌগিক আত্মিচৎকার মাড়িয়েআজকে আমি তোমাদের
Posted in কবিতা
এখানে এখন মধ্যরাত্রি,চারিদিকে কি ভীষণ শূন্যতা;শুনশান নীরবতা!শহুরে
ওরে দেখে যারে তুই রাতের নিরবতাওরে দেখে যারে তুই ব্যস্ত পুর্নিমাশুধু পরে
হায়রে মানুষ, রঙ্গীন ফানুসদম ফুরাইলেই ঠুসতবুতো ভাই কারোরই নাইএকটুখানি
আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটিএই চোখ দুটো মাটি খেয়ো নাআমি মরে গেলেও তারে
তোমার হিয়ার মাঝারেবান্ধিয়া রাইখো মোরেনইলে একদিন কান্দিবে।।পাখিটারে
আমার হাড় কালা করলাম রেআমার দেহ কালার লাইগা রেআমার অন্তর কালা করলাম
হয়তোবা তুমি আমিভেসে গেছি ভিন্ন স্রোতেমুখোমুখি হবো ঠিকই আবারও বৃত্তেরই
যদি কোনদিন ঝরা বকুলের গন্ধেহও তুমি আনমনা।জেনো ওগো গরবিনী,এ নহে সুরভি এ যেন
বাংলার হিন্দু, বাংলার বৌদ্ধবাংলার খ্রিষ্টান, বাংলার মুসলমানআমরা সবাই
ও পলাশ ও শিমুলকেন এ মন মোর রাঙালেজানিনা জানিনা আমারএ ঘুম কেন ভাঙালে।যার পথ
আমি আঁধার আমি ছায়াআমি মবীচিকা মরুমায়া।(হায়) কোথা পাব পথঠিকানা কেউ না
ও আমার বাংলা মাতোর আকুল করা রূপের সুধায়হৃদয় আমার যায় জুড়িয়েফাগুনে তোর
আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনিতুমি এই অপরূপ রূপে বাহির হলে জননী!ওগো মা,
এ কি অপরূপ রূপে মা তোমায় হেরিনু পল্লী–জননী।ফুলে ও ফসলে কাদা মাটি জলে ঝলমল
তুমি বন্ধু কালা পাখিআমি যেন কি ?বসন্ত কালে তোমায়বলতে পারিনি।সাদা সাদা কালা