- The evil that men do lives after them; the good is oft interred with their bones. [Julius Caeser]
(মানুষের কৃত খারাপ কাজ তাদের মৃত্যুর পরেও টিকে থাকে/রয়ে যায়; কিন্তু ভালো কাজকে প্রায়শই তাদের সাথেই সমাহিত করা হয়।) - I am a man more sinned against than sinning.
[King Lear] (আমি যত অন্যায় করেছি তার চেয়ে বেশি অন্যায় আমার সাথে করা হয়েছে।) - My love is richer than my tongue.”
(আমার ভালোবাসা মুখে বোঝানো সম্ভব নয়।) [King Lear] - Cowards die many times before their deaths; The valiant never taste of death but once. [Julius Caeser] (কাপুরুষেরা মরার আগে বার বার মরে; সাহসীরা একবারই মৃত্যুর স্বাদ নেয়।)
- Uneasy lies the head that wears a crown–William Shakespeare. (রাজমুকুট পরা মাথায় শান্তিতে ঘুম হয় না।অথবা, মুকুট না আগুনের ডালা।) [King Henry-4]
- There is nothing either good or bad but thinking makes it so. [Hamlet]
(ভালো বা মন্দ বলতে পৃথিবীতে কিছুই নেই কিন্তু এমন চিন্তাই/ভাবনাই কোনো কিছুকে ভালো বা মন্দ বানায়।) - Some are born great, some achieve greatness, and some have greatness thrust upon them.
[Twelfth Night]
(কিছু ব্যক্তি খ্যাতিমান হয়ে জন্মায়, কিছু ব্যক্তি খ্যাতি অর্জন করে এবং কিছু ব্যক্তির উপর খ্যাতি চাপিয়ে দেয়া হয়।) - All the world’s a stage
And all the men and women are merely players. (সমগ্র পৃথিবীটাই রঙ্গমঞ্চ এবং সকল নর-নারী কেবল কুশীলব।) [As You Like It] - Brevity is the soul of wit. [Hamlet]
(সংক্ষিপ্ততা রসিকতার/বুদ্ধির প্রাণ।
অথবা, প্রাজ্ঞ লোকেরা কম কমা বলেন) - There are more things in heaven and earth, Horatio, than are dreamt of in our philosophy.
[Hamlet] (হোরাশিও, আমাদের সুদূর কল্পনাতেও যা ভাবতে পারি না, তার চেয়েও বেশি কিছু স্বর্গ ও পৃথিবীতে আছে।)
এই উক্তিটি মানুষের জ্ঞান বা চিন্তার চিন্তার সীমাবদ্ধতা নির্দেশ করে। - Sweet are the uses of adversity. (As You Like It)
(দুঃখের প্রয়োজনীয়তা মধুর। অথবা, বিপর্যয় অভিশাপ নয়, আশির্বাদ) - The miserable have no other medicine but only hope. [Measure for Measure] (কেবল আশা ছাড়া হতভাগ্যদের আর কোনো ঔষুধ/তাবিজ নাই।)
- To be, or not to be; that is the question. [Hamlet]
[ঠিক হবে নাকি হবে না; সেটাই তো প্রশ্ন)
এই উক্তিটির দ্বারা Hamlet এর সিদ্ধান্তহীনতার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। Shakespeare এর Hamlet এ বিবৃত এই বিখ্যাত উক্তিটি হচ্ছে সবচেয়ে পরিচিত soliloquy এর উদাহরণ। - Veni, Vidi, Vici. [Julius Caeser]
(আসলাম, দেখলাম, জয় করলাম।) - Frailty, thy name is woman. [Hamlet]
(ভঙ্গুরতা, তোর নামই নারী। = নারীর অপর নাম ভঙ্গুরতা) - Better three hours too soon than a minute too late. [The Merry Wives of Windsor ]
এ উক্তি দ্বারা দেরিতে পৌঁছানোর নেতিবাচকতা তুলে ধরা হয়েছে। - There is a divinity that shapes our ends.
(ভাগ্যই/কোনো ঐশ্বরিক শক্তিই আমাদের লক্ষ্য/পরিণতি নির্ধারণ করে দেয়) এই view (দৃষ্টিভঙ্গি) ব্যক্ত হয়েছে Hamlet নাটকে। - Corruption wins not more than honesty.
(দুর্নীতি সততার চেয়ে বেশি কিছু অর্জন করতে পারে না) - Conscience does make cowards of us all.
(বিবেক আমাদের আমাদের সবাইকে ভীতু বানায়) - Our enemies are outward consciences.
(আমাদের শত্রুরা আমাদের প্রকাশ্য বিবেক মানে শত্রুরা আমাদেরকে সদা সতর্ক রাখে) - Some rise by sin and some by virtue fall.
[Measure for Measure]
(পাপে কারো উত্থান হয় আর পূণ্যে কারো পতন হয় অর্থাৎ অন্যায় করেও কেউ লাভবান হয় আর সৎ থেকেও/থাকায় কারো ক্ষতি হয়)
Category: Education
Education Quiz job preparation BCS preparation
-
William Shakespeare এর কিছু উক্তি
-
বিসিএস প্রিলিমিনারীর জন্য বইয়ের তালিকা
মাহমুদ হাসান মৃধা
সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট
বাংলা:
১. বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা
(সৌমিত্র শেখর)।
২. বাংলা ২য় বোর্ড বই
(৯ম-১০ম শ্রেণি)।
৩. লাল নীল দিপাবলী-
হুমায়ন আজাদ।
ইংরেজি :
১. English Grammar-P.C Das.
২. An Easy Approach Of English Literature- Aman & Shipon.
৩. ওরাকল প্রিলিমিনারী ইংরেজি।
৪. Word Smart.
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়:
১. আজকের বিশ্ব/নতুন বিশ্ব।
২. বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়(৯ম-১০ম শ্রেণি)।
৩.সংবিধান,সাংবিধানিক আইন ও রাজনীতি (মো: আব্দুল হালিম)।
৪. অর্থনৈতিক সমীক্ষা।
৫. বাংলাদেশ ও বিশ্ব মানচিত্র।
বিজ্ঞান :
১. সাধারণ বিজ্ঞান(৮ম,৯ম-১০ম শ্রেণি)।
২. প্রফেসরস বিজ্ঞান এম.সি.কিউ রিভিউ।
গনিত:
১. সাধারণ গণিত বই(৮ম,৯ম-১০ম শ্রেণি).।
২. ওরাকল প্রিলিমিনারী গনিত।
কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি:
১. তথ্য ও প্রযুক্তি বই(৯ম-১০ম শ্রেণি)।
২. উচ্চ মাধ্যমিক কম্পিউটার ১ম ও ২য় পত্র।
৩. র্যাডিকেল কম্পিউটার গাইড।
ভূগোল,পরিবেশ ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা:
১. জর্জ ভূগোল,পরিবেশ ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা গাইড।
২. মাধ্যমিক ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বই (৯ম-১০ম)।
নৈতিকতা ও মূল্যবোধ এবং সুশাসন:
১. জর্জ নৈতিকতা,মূল্যবোধ ও সুশাসন গাইড।
২. উচ্চ মাধ্যমিক পৌরনীতি ১ম ও ২য় পত্র।
এই তালিকায় সংযোজন,বিয়োজন হতে পারে।
আপনাদের কারো কাছে কোন বিষয়ে কোন বই ভাল লাগে, বলতে পারেন।
তাহলে সবাই একটা ভাল বুক লিস্ট পাবে।
সবার জন্য শুভকামনা। -
প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে শুধু এমসিকিউ পড়া কেন বিপজ্জনক?
বিসিএস পরীক্ষাতে পূর্ববর্তী কোন পরীক্ষার এমসিকিউ হুবুহু খুব কমই আসে। ধরুন পূর্ববর্তী কোন একটা পরীক্ষায় আসা একটা টপিকের এমসিকিউ সমাধান করে গেলেন “কোনটি হয়”, কিন্তু পরীক্ষায় আসলো “কোনটি নয়”। তখন না বুঝে উত্তর করলে বা সঠিক তথ্যটা মাথায় না আসলে এমসিকিউ মুখস্থ করার অভ্যাসটা হাতে হারিকেন ধরিয়ে দিবে। মূলত শুধু এমসিকিউ- এর উপর অতি নির্ভরতা এভাবেই বিপদ ডেকে আনে।
কেবল গণিত ও মানসিক দক্ষতার ক্ষেত্রে একটা এমসিকিউ সমাধান করলে হয়তো একটা নিয়মের প্র্যাকটিস করা হয়ে যাবে। কিন্তু গণিত ও মানসিক দক্ষতা ছাড়া অন্যান্য বিষয়ের ক্ষেত্রে একটা এমসিকিউ মানে কোন একটা নির্দিষ্ট টপিকের উপর কেবল একটা তথ্য জানতে পারবেন। অন্যদিকে মূল বই বা ডাইজেস্ট পড়লে সে বিষয়ে সামগ্রিক তথ্য পড়তে পারবেন। ফলে আপনার সামগ্রিক প্রস্তুতি আরো ভালো হবে।
তাছাড়া এমসিকিউ প্র্যাকটিসের ক্ষেত্রে বিভিন্ন টপিকের ছড়ানো ছিটানো প্রশ্ন একসাথে পড়তে হয়, তাই মনে রাখতে গিয়ে গোঁজামিল তৈরি হয়। শুধু এমসিকিউ সমাধান না করে মূল বই বা ডাইজেস্ট পড়ে কোন একটা প্রকাশনীর মডেল টেস্টের বই কিনে পরীক্ষা দিন, অথবা কোন অনলাইন অ্যাপের পরীক্ষায় অংশ নিন। সেটা বেশি কার্যকর হবে
-
বিসিএস লিখিত সমাচার
বিসিএস পরীক্ষায় তিন ক্যাটাগরিতে আবেদন করা যায়।
১. General Cadre
২. Technical/Professional Cadre
৩. Both Cadre
আবেদন করার সময় আপনি যদি জেনারেল ক্যাডারে আবেদন করে থাকেন, তাহলে আপনাকে মোট ৯০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। জেনারেল ক্যাডারে যে ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হবে তা নিম্নরূপ।
১। বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
২। ইংরেজি = ২০০ নম্বর
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলি = ২০০ নম্বর
৪। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি = ১০০ নম্বর
৫। গাণিতিক যুক্তি = ৫০ নম্বর
৬। মানসিক দক্ষতা = ৫০ নম্বর
৭। সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি = ১০০ নম্বর
প্রতিটি ২০০ নম্বরের পরীক্ষার সময় ৪ ঘণ্টা এবং প্রতিটি ১০০ নম্বরের পরীক্ষার সময় ৩ ঘণ্টা। প্রতিটি বিষয়ে পাশ নম্বর ৫০%। মজার বিষয় হলো, প্রতিটি বিষয়ে ৫০% মার্ক না পেলেও আপনি লিখিত পরীক্ষায় পাস করবেন। কীভাবে? ৯০০ নম্বরের মধ্যে সব বিষয় মিলিয়ে ৪৫০ নম্বর পেলেই আপনি ভাইভার জন্য নির্বাচিত হবেন।
তবে প্রতিটি বিষয়ে ন্যূনতম ৩০% অর্থাৎ আপনাকে ২০০ নম্বরের পরীক্ষায় ন্যূনতম ৬০ নম্বর এবং ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় ন্যূনতম ৩০ নম্বর পেতে হবে।
এখন কথা হলো, কেউ যদি কোনো বিষয়ে ৩০% এর কম পান তাহলে তিনি কি ফেল করবেন? না, তিনি ফেল করবেন না।
যে বিষয়ে তিনি ৩০% এর কম নম্বর পাবেন সেই বিষয়ের কোন নম্বর ওনার মোট নম্বরের সঙ্গে যোগ হবে না।
মনে করুন, কোনো পরীক্ষার্থী সাধারণ বিজ্ঞান পরীক্ষায় ১০০ নম্বরের মধ্যে ২৯ নম্বর পেলেন, তাহলে ওনার এই নম্বর বাকি পাঁচটা বিষয়ের মোট নম্বরের সঙ্গে যোগ হবে না।
ফলে সাধারণ বিজ্ঞানের এই ২৯ নম্বর বাদেই যদি পরীক্ষার্থী বাকি পাঁচটা বিষয়ে ন্যূনতম ৪৫০ নম্বর পান, তাহলে তিনি ভাইভার জন্য নির্বাচিত হবেন।
আপনি যদি টেকনিক্যাল ক্যাডারে আবেদন করে থাকেন, তাহলেও আপনাকে মোট ৯০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। টেকনিক্যাল ক্যাডারে যে ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হবে তা নিম্নরূপ।
১। বাংলা প্রথম পত্র= ১০০ নম্বর
২। ইংরেজি = ২০০ নম্বর
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলি = ২০০ নম্বর
৪। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি ১০০ নম্বর
৫। গাণিতিক যুক্তি = ৫০ নম্বর
৬। মানসিক দক্ষতা = ৫০ নম্বর
৭। অনার্সে পঠিত বিষয়= ২০০ নম্বর
টেকনিক্যাল ক্যাডারেও ৯০০ নম্বরের মধ্যে সব বিষয় মিলিয়ে ৪৫০ নম্বর পেলেই আপনি ভাইভার জন্য নির্বাচিত হবেন। তাছাড়া জেনারেল ক্যাডারের জন্য যেসব নিয়ম প্রযোজ্য, টেকনিক্যাল ক্যাডারের জন্যও একই নিয়ম প্রযোজ্য।
আপনি যদি উভয় (জেনারেল ও টেকনিক্যাল) ক্যাডারের জন্য আবেদন করে থাকেন, তাহলে আপনাকে মোট ১১০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। বোথ ক্যাডারে যে আটটি বিষয়ের ওপর ১১০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হবে তা নিম্নরূপ।
১। বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০) = ২০০ নম্বর
২। ইংরেজি = ২০০ নম্বর
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলি = ২০০ নম্বর
৪। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি = ১০০ নম্বর
৫। গাণিতিক যুক্তি = ৫০ নম্বর
৬। মানসিক দক্ষতা = ৫০ নম্বর
৭। সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি= ১০০ নম্বর
৮। স্নাতকে পঠিত বিষয়= ২০০ নম্বর
এখন কথা হলো,
যারা শুধু জেনারেল বা টেকনিক্যাল ক্যাডারের জন্য পরীক্ষা দেবেন?
তাঁরা ৯০০ নম্বরের পরীক্ষা দেবেন এবং ৪৫০ নম্বর পেলেই ভাইভার জন্য নির্বাচিত হবেন। কিন্তু বোথ ক্যাডারদের তো ১১০০ নম্বরের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে সে ক্ষেত্রে তাদের পাস নম্বর কত হবে?
বোথ ক্যাডারের ক্ষেত্রে প্রথমে নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর ৯০০ নম্বর বিবেচনায় নেওয়া হবে। এই ৯০০ নম্বরের মধ্যে প্রার্থী যদি ৪৫০ নম্বর পান, তাহলে তিনি জেনারেল ক্যাডারে ভাইভার জন্য নির্বাচিত হবেন।
১। বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র (১০০+১০০)= ২০০ নম্বর
২। ইংরেজি = ২০০ নম্বর
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলি = ২০০ নম্বর
৪। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি ১০০ নম্বর
৫। গাণিতিক যুক্তি = ৫০ নম্বর
৬। মানসিক দক্ষতা = ৫০ নম্বর
৭। সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি= ১০০ নম্বর
এরপর উপরে উল্লিখিত বিষয়গুলোর মধ্যে থেকে বাংলা দ্বিতীয় পত্র এবং সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মোট ২০০ (১০০+১০০) নম্বর বাদ দিয়ে এগুলোর পরিবর্তে স্নাতক পর্যায়ে পঠিত বিষয়ের ২০০ নম্বর যোগ করুন।
এবার নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর ৯০০ নম্বরের মধ্যে প্রার্থী যদি ৪৫০ পান, তাহলে তিনি টেকনিক্যাল ক্যাডারের ভাইভার জন্য নির্বাচিত হবেন।
১। বাংলা প্রথম পত্র= ১০০ নম্বর
২। ইংরেজি = ২০০ নম্বর
৩। বাংলাদেশ বিষয়াবলি = ২০০ নম্বর
৪। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি ১০০ নম্বর
৫। গাণিতিক যুক্তি = ৫০ নম্বর
৬। মানসিক দক্ষতা = ৫০ নম্বর
৭। স্নাতকে পঠিত বিষয়= ২০০ নম্বর
এভাবে যদি তিনি একই সঙ্গে জেনারেল ক্যাডার এবং টেকনিক্যাল ক্যাডারে ভাইভার জন্য নির্বাচিত হোন, তাহলে তিনি বোথ ক্যাডারে ভাইভার জন্য নির্বাচিত হবেন।
বোথ ক্যাডারে আবেদন করে ১১০০ নম্বরের পরীক্ষা দিয়ে টেকনিক্যাল পরীক্ষায় (স্নাতকে পঠিত বিষয়) ফেল করলেও আপনার মোট নম্বর যদি ৫৫০ নম্বর হয়, তাহলে আপনি বোথ ক্যাডারেই পাস করবেন।
আর ৪৫০ নম্বর হলে শুধু জেনারেল ক্যাডারে পাস করবেন। এভাবে বোথ ক্যাডারে আবেদন করে শুধু টেকনিক্যাল ক্যাডারেও পাস আসা সম্ভব।
তবে একটা কথা মনে রাখবেন, সব পরীক্ষায় আপনাকে উপস্থিতি নিশ্চিত করতেই হবে। -
Hello! Unit-1 Lesson-1 Question and Answer
B. Pairwork. Ask and answer the questions.
1 Where is Jessica going?
Answer: Jessica is going to Chattogram.
2 Why is Jessica going there?
Answer: Jessica is going there to enjoy her holiday.
3 Where is Jessica from?
Answer: Jessica is from the United Kingdom.
4 Is Sima from Dhaka?
Answer: No. Sima is from Dhaka.
5 Where is Sima going?
Sima is going to Sylhet.
6 When is Sima’s train leaving?
Answer: Sima’s train is leaving in 10 minutes.
7 Where are Sima and Jessica?
Answer: Sima and Jessica are at the railway station. -
Hello! Unit-1 Lesson-1 Class-5
A. Read and Say (পড় এবং বল)
Sima: Hello! May I introduce(পরিচয়) myself(নিজে নিজেকে)? I’m Sima.
Jessica: Hi! I’m Jessica.
Sima: Where(কোথায়) are you going(যাচ্ছেন), Jessica?
Jessica: I’m going(যাচ্ছি) to Chattogram. I’m on holiday(ছূটি) with(সাথে) my father(বাবা/আব্বা). Sima: Really(সত্যি)? Where(কোথায়) are you from(থেকে)?
Jessica: I’m from the United Kingdom. Are you from Dhaka? Sima: No, I’m from Sylhet. That’s where(যেখানে) we’re going. Our train is leaving(ত্যাগ করবে) in 10 minutes.
Jessica: Have a good journey(ভ্রমন).
Sima: Thank you. Nice meeting you(দেখা হয়ে ভাল লাগল), Jessica. Have fun in Chattogram.
Jessica: Thanks. Nice meeting you, too, Sima.English for today class 5(five) unit one lession one
-
বাংলা ব্যাকরণ | চাকরি পরিক্ষার প্রস্তুতি
Job preparation | চাকরি পরিক্ষার প্রস্তুতি । Subject:
আমরা অনেক সময় ‘সমুদ্র’ এবং ‘মেঘ’-এর প্রতিশব্দগুলো গুলিয়ে ফেলি কারণ এদের প্রতিশব্দগুলো প্রায় কাছাকাছি ধরণের। তাই আমরা সহজে এভাবে মনে রাখতে পারি- যে শব্দগুলোর শেষে ‘ধি’ থাকবে সেগুলো সমুদ্রের প্রতিশব্দ, এবং যে শব্দগুলোর শেষে ‘দ’ বা ‘ধর’ থাকবে সেগুলো মেঘের প্রতিশব্দ।
যেমন- সমুদ্রের প্রতিশব্দ বারিধি, জলধি, জলনিধি, অম্বুধি, সরোধি, উদধি, পয়োনিধি, তোয়ধি, বারিনিধি ইত্যাদি। লক্ষ করুন সবগুলো শব্দের শেষে ‘ধি’ আছে।
আবার মেঘের প্রতিশব্দ বারিদ, জলদ, অম্বুদ, তোয়দ, জলধর, পয়োধর, তোয়ধর, নীরদ, পয়োদ ইত্যাদি। লক্ষ করুন সবগুলো শব্দের শেষে ‘দ’ বা ‘ধর’ আছে।
ব্যতিক্রম: মোটামুটি একটি ব্যতিক্রমই রয়েছে সেটি হলো ‘জলধর’। এই শব্দটি দ্বারা ‘সমুদ্র’ এবং ‘মেঘ’ দুটোকেই বুঝায়।
♠ আমাদের অনেক সময় পরীক্ষায় কোনটির মূল উপাদান কী, উপকরণ কী, একক কী ইত্যাদি নিয়ে নাজেহাল হতে হয়। এ বিষয়ে বোর্ড বইতে যা আছে তা আমাদের একটু কষ্ট করে মুখস্থ রাখতেই হবে, এছাড়া আর কোন উপায় নেই। পরীক্ষায় এ সম্পর্কিত যে প্রশ্নগুলো বেশি আসে তা হলো:
ভাষার মূল উপকরণ- বাক্য;
ভাষার মূল উপাদান/মৌলিক একক- ধ্বনি;
ধ্বনির মৌলিক অংশ/একক- ধ্বনিমূল;
বাক্যের মূল উপাদান/উপকরণ/একক- শব্দ;
শব্দের মূল উপাদান/উপকরণ/একক- ধ্বনি;
ধ্বনির প্রতীক/চিহ্ন- বর্ণ;
শব্দের ক্ষুদ্রাংশ/অর্থবোধক একক- রূপ;
শব্দের গঠনগত একক- বর্ণ।
♠ আমরা সবাই ছোটবেলায় অক্ষর শিখেছি। আমাদের সকলেরই অক্ষরজ্ঞান রয়েছে। এই অক্ষরকে আমরা অনেকে ‘বর্ণ’ ভেবে ভুল করে থাকি। প্রকৃতপক্ষে অক্ষর মানে কিন্তু বর্ণ নয়। অক্ষর মানে হলো শব্দাংশ বা syllable. একটি শব্দের যতটুকু অংশ একবারে উচ্চারণ করা যায়, ততটুকু অংশকে এক একটি শব্দাংশ/অক্ষর বা syllable বলে।
যেমন- ‘ব্যাকরণ’ শব্দটিতে কয়টি অক্ষর রয়েছে? এখন আমরা যদি বলি চারটি অক্ষর তাহলে ভুল হবে। প্রকৃতপক্ষে ব্যাকরণ শব্দটিতে অক্ষর রয়েছে তিনটি (ব্যা+ক+রণ=৩টি)।
♠ সংক্ষেপে সমাস মনে রাখার উপায়:
ব্যাসবাক্যে নিম্নলিখিত চিহ্নগুলো থাকলে খুব সহজেই চিনতে পারবেন কোনটি কোন সমাস-
♥ দ্বন্দ্ব = ও, এবং, আর থাকলে;
♥ কর্মধারয় = যেই-সেই, যিনি-তিনি, যে-সে, ব্যাসবাক্যের মাঝখানে যে থাকলে;
♥ তৎপুরুষ = বিভক্তি (২য়া-৭মী) লোপ পেলে;
♥ বহুব্রীহি = ব্যাসবাক্যের শেষে যার, যাতে থাকলে;
♥ দ্বিগু = সমাহার থাকলে;
♥ অব্যয়ীভাব = নৈকট্য/সমীপে, কিংবা, অভাব, পর্যন্ত, সাদৃশ্য, ক্ষুদ্রতা, অতিক্রম, পশ্চাৎ, অতিক্রান্ত থাকলে।
♠ সংক্ষেপে কারক মনে রাখার উপায়:
♥ কর্তৃকারক = কে করে? (যেমন- রিমন পড়াশুনা করছে। এখানে ‘রিমন’ কর্তৃকারক);
♥ কর্মকারক = কাকে, কী? (যেমন- বাবা রিমনকে একটি কলম কিনে দিয়েছেন। এখানে ‘রিমনকে’ এবং ‘কলম’ কর্মকারক);
♥ করণ কারক = কী দিয়ে? (যেমন- রিমন কলম দিয়ে লিখছে। এখানে ‘কলম’ করণ কারক);
♥ সম্প্রদান কারক = স্বত্ব ত্যাগ করে দিয়ে দেওয়া বুঝালে (যেমন- দরিদ্রকে দান কর। এখানে ‘দরিদ্রকে’ সম্প্রদান কারক);
♥ অপাদান কারক = ভয়, কোথা থেকে? (যেমন- বাবাকে আমি খুব ভয় করি। এখানে ‘বাবাকে’ অপাদান কারক। মা নদী থেকে পানি আনছে। এখানে ‘নদী থেকে’ অপাদান কারক);
♥ অধিকরণ কারক = কোথায়, কখন? (যেমন- আমি শুক্রবার ঢাকা যাব। এখানে ‘শুক্রবার’ এবং ‘ঢাকা’ অধিকরণ কারক।)
♠ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ যুক্তবর্ণ যা আমরা প্রায়শ ভুল করে থাকি:
জ্ঞ = জ্ + ঞ (যেমন- বিজ্ঞান, অজ্ঞান ইত্যাদি);
ঞ্জ = ঞ + জ (যেমন- সঞ্জয়, ব্যঞ্জন ইত্যাদি);
হ্ন = হ্ + ন (যেমন- মধ্যাহ্ন, সায়াহ্ন ইত্যাদি);
হ্ণ = হ্ + ণ (যেমন- পূর্বাহ্ণ, অপরাহ্ণ ইত্যাদি।নিয়ম- প্র, পরা, পূর্ব ও অপর- এই চারটির পরবর্তী ‘অহ্ন’ শব্দের দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয়। যেমন- প্রাহ্ণ, পরাহ্ণ, পূর্বাহ্ণ, অপরাহ্ণ ইত্যাদি);
ষ্ণ = ষ্ + ণ (যেমন- উষ্ণ, তৃষ্ণা ইত্যাদি);
ঞ্চ = ঞ + চ (যেমন- সঞ্চয়, কিঞ্চিৎকর ইত্যাদি);
ঞ্ছ = ঞ + ছ (যেমন- বাঞ্ছিত, লাঞ্ছিত ইত্যাদি);
হ্ম = হ্ + ম (যেমন- ব্রাহ্মণ, ব্রহ্মাণ্ড ইত্যাদি);
ক্ষ্ম = ক্ + ষ্ + ম (যেমন- লক্ষ্মী, লক্ষ্মীছাড়া, সূক্ষ্ম ইত্যাদি);
ক্ষ্ণ = ক্ + ষ্ + ণ (যেমন- তীক্ষ্ণ, তীক্ষ্ণবুদ্ধি ইত্যাদি);
ম্ম = ম্ + ম। যেমন- সম্মান (সন্মান নয়। এই বানানটি আমরা প্রায় সময় ভুল করি);
ম্ন = ম্ + ন। যেমন- নিম্নে (নিন্মে নয়। এই বানানটিও আমরা প্রায় সময় ভুল করে থাকি);
ত্র = ত্ + র-ফলা (যেমন- মিত্র, সূত্র ইত্যাদি);
ক্র = ক্ + র-ফলা (যেমন- বক্র, আক্রমণ ইত্যাদি);
ত্রু = ত্ + র-ফলা + উ-কার (যেমন- শত্রু, শত্রুজিৎ ইত্যাদি);
ত্থ = ত্ + থ (যেমন- অশ্বত্থ, উত্থান, উত্থাপন ইত্যাদি)।
♠ ভাষার মৌলিক উপাদান/অংশ চারটি (লক্ষ রাখবেন- ভাষার মূল উপাদান একটি আর মৌলিক উপাদান চারটি)। এগুলো হলো:
১. ধ্বনি;
২. শব্দ;
৩. বাক্য ও
৪. অর্থ।
এই উপাদানগুলোর ওপর ভিত্তি করেই সব ভাষার ব্যাকরণে নিম্নলিখিত চারটি বিষয় আলোচনা করা হয়:
১. ধ্বনিতত্ত্ব;
২. শব্দতত্ত্ব বা রূপতত্ত্ব;
৩. বাক্যতত্ত্ব বা পদক্রম;
৪. অর্থতত্ত্ব।
(উপরিউক্ত বিষয়গুলো ছাড়াও অভিধানতত্ত্ব, ছন্দ ও অলংকার প্রভৃতিও ব্যাকরণের আলোচ্য বিষয়।)
♠♦ ধ্বনিতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়:
১. ধ্বনির উচ্চারণপ্রণালী;
২. উচ্চারণের স্থান;
৩. ধ্বনির প্রতীক/বর্ণের বিন্যাস;
৪. ধ্বনির সংযোগ/সন্ধি;
৫. ধ্বনির পরিবর্তন ও লোপ;
৬. ণত্ব ও ষত্ব বিধান;
৭. বর্ণ ও বর্ণের ব্যবহার ইত্যাদি।
♦ শব্দতত্ত্ব/রূপতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়:
১. শব্দ প্রকরণ;
২. শব্দ গঠন;
৩. পদ পরিচয়;
৪. লিঙ্গ;
৫. বচন;
৬. বিভক্তি;
৭. পুরুষ;
৮. শব্দরূপ;
৯. কারক;
১০. সমাস;
১১. ধাতুরূপ;
১২. প্রত্যয় ইত্যাদি।
♦ বাক্যতত্ত্ব/পদক্রমের আলোচ্য বিষয়:
১. বাক্যের গঠন;
২. বাক্যের বিশ্লেষণ;
৩. বাক্যের বিভিন্ন উপাদানের সংযোজন, বিয়োজন ও প্রয়োগ রীতি;
৪. বাক্যের মধ্যে শব্দ বা পদের স্থান বা ক্রম;
৫. পদের রূপ পরিবর্তন;
৬. বাগধারা ইত্যাদি।
♦ অর্থতত্ত্বের আলোচ্য বিষয়:
১. শব্দের অর্থবিচার;
২. বাক্যের অর্থবিচার;
৩. অর্থের বিভিন্ন প্রকারভেদ যেমন- মুখ্যার্থ, গৌণার্থ, বিপরীতার্থক শব্দ ইত্যাদি।
♠ সাধু ভাষা ও চলিত ভাষা:
১. সর্বপ্রথম সাধু ভাষা ব্যবহার করেন রাজা রামমোহন রায়;
২. সাধু ভাষা পরিভাষাটি প্রথম ব্যবহার করেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর;
৩. বাংলা গদ্যের প্রথম যুগে প্রচলন ছিল সাধু রীতির;
৪. সাধু ভাষার প্রচলন স্তিমিত হয় বিংশ শতাব্দীতে;
৫. বাংলা সাহিত্যে চলিত রীতির রূপকার, স্রষ্টা ও প্রথম ব্যবহারকারী প্রমথ চৌধুরী;
৬. প্রমথ চৌধুরী চলিত ভাষা ব্যবহারের বিষয়ে কাকে প্রভাবিত করেছিলেন- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে;
৭. চলিত ভাষাকে জনপ্রিয় করেন- প্রমথ চৌধুরী।
♦ সাধু রীতির বৈশিষ্ট্য:
১. ব্যাকরণের সুনির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করে চলে;
২. এর পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট;
৩. এ রীতি গুরুগম্ভীর;
৪. এ রীতি তৎসম শব্দবহুল;
৫. দৈনন্দিন কথাবার্তা, নাটকের সংলাপ, আলাপ-আলোচনা ও বক্তৃতার অনুপযোগী;
৬. সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ এক বিশেষ গঠনপদ্ধতি মেনে চলে;
৭. এ রীতিতে অব্যয় পদের দীর্ঘরূপ হয় না;
৮. এ রীতি আভিজাত্যের পরিচায়ক।
♦ চলিত রীতির বৈশিষ্ট্য:
১. বর্তমানে সর্বজনস্বীকৃত ভাষা;
২. এ রীতি পরিবর্তনশীল;
৩. এ রীতি তদ্ভব শব্দবহুল;
৪. ভাগীরথী নদীর তীরবর্তী মানুষের ভাষা মূলত- চলিত ভাষা;
৫. চলিত রীতি সংক্ষিপ্ত ও সহজবোধ্য;
৬. এ রীতি বক্তৃতা, আলাপ-আলোচনা ও নাট্যসংলাপের জন্য বেশি উপযোগী।
♠ বাংলা ব্যাকরণের জন্ম ইতিহাস:
১. বাংলা ভাষার বয়স হাজার বছরের বেশি। কিন্তু তার রচিত ব্যাকরণের বয়স মাত্র আড়াইশ বছর প্রায়;
২. বাংলা ব্যাকরণ প্রথম রচনা ও প্রকাশ করেন একজন পর্তুগিজ পাদ্রী ১৭৪৩ সালে। তাঁর নাম ছিল মানো এল দা আসসুম্পাসাঁও। পর্তুগালের রাজধানী লিসবন নগরীতে রোমান অক্ষরে (তখন ছাপানোর জন্য বাংলা অক্ষর ছিল না) এ ব্যাকরণ ছাপা হয়। বইটির নাম ছিল-
‘Vocabularioem idioma Bengalla em Portuguez dividio em duas partes’.
বইটিতে তখনকার দিনের ঢাকা জেলার ভাওয়াল অঞ্চলের প্রচলিত বাংলা ভাষার কিঞ্চিৎ পরিচয় রয়েছে;
৩. এরপর ১৭৭৮ সালে ন্যাথানিয়েল ব্রাসি হ্যালহেড নামে একজন ইংরেজ পণ্ডিত ইংরেজি ভাষায় ‘A Grammar of the Bengali Language’ গ্রন্থটি রচনা করেন;
৪. ১৮০১ সালে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান উইলিয়াম কেরি ইংরেজিতে বাংলা ভাষার ওপর ব্যাকরণ লেখেন;
৫. ১৮০৫ সালে গ্রন্থটির ২য় সংস্করণ বাংলা ভাষায় অনূদিত হয়ে প্রকাশ পায়। এটিই বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম বাংলা ব্যাকরণ;
৬. রাজা রামমোহন রায় প্রথম বাঙালি যিনি বাংলা ভাষায় প্রথম বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন। তিনিই সর্বপ্রথম বাঙালিদের মধ্যে বাংলা ব্যাকরণ রচয়িতা। তাঁর গ্রন্থটির নাম ‘গৌড়ীয় ব্যাকরণ’, প্রকাশিত হয় ১৮৩৩ সালে।
♣ বিশ্ব সাহিত্যের (বিশেষ করে গ্রিক) প্রাচীনতম শাখা নাটক;
♣ বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রাচীনতম শাখা কাব্য;
♣ বাংলা সাহিত্যের সর্বশেষ সংযোজন/বাংলা সাহিত্যের কনিষ্ঠ সন্তান- ছোটগল্প।
ছোটগল্পের স্রষ্টা কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর সোনার তরী কাব্যগ্রন্থের ‘বর্ষাযাপন’ কবিতায় ছোটগল্প সম্পর্কে লিখেছেন-
“ছোট প্রাণ, ছোট ব্যথা ছোট ছোট দুঃখ কথা
নিতান্তই সহজ সরল,
অজস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি
তারি দু’চারিটি অশ্রুজল।
নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা
নাহি তত্ত্ব, নাহি উপদেশ।
অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে
শেষ হয়ে হইল না শেষ।” -
ইংরেজি বাক্যের কমন ভুল ও গ্রামাটিক্যাল রোল অনুযায়ী সংশোধন
Job preparation | চাকরি পরিক্ষার প্রস্তুতি । Subject: English | english sentence correction
Rule-1
Incorrect: He saw the boy play in the field.
Correct: He saw the boy playing in the
field.
Rule: Simple sentence এ দুটি verb থাকলে দ্বিতীয় verb এর সাথে ing যুক্ত হয়।
Rule-2
Incorrect: You, he and I is going to the
market.
Correct: You, he and I are going to the
market.
Rule: দুইয়ের অধিক pronoun/subject যদি and দ্বারা যুক্ত হয় তাহলে plural verb হয়।
Rule-3
Incorrect: Tipu as well as his friends are
going to market.
Correct: Tipu as well as his friends is going
to market.
Rule: With, as well as, together with দ্বারা বাক্যে কোনো Noun বা Pronoun যুক্ত হলে দুটি subject এর মধ্যে প্রথম subject অনুযায়ী Auxiliary verb হবে।
Rule- 4
Incorrect: l have saw him recently.
Correct: l have seen him recently.
Rule: Sentence এ yet, just, recently, already,
lately ইত্যাদি থাকলে present perfect tense হবে।
Rule- 5
Incorrect: The Scene of Kasmir is nice.
Correct: The scenery of Kasmir is nice.
Rule: একটি নির্দিষ্ট স্থান নির্দেশ করে Scene, কিন্তু একটি দেশের সামগ্রীক সৌন্দর্য নির্দেশ করতে Scenery হবে।
Rule-6
Incorrect: He has returned back to
University
Correct: He has returned to University.
Rule: Returned অর্থ ফিরে আসা, back অর্থও ফিরে আসা। সো এখানে back লেখার প্রয়োজন নেই।
Rule-7 Tall & High
Incorrect: Tomal is six feet high.
Correct: Tomal is six feet tall.
Rule: Tall সাধারণত ব্যক্তির জন্য ব্যবহৃত হয়। High ব্যবহৃত হয় গাছ, বিল্ডিং, পিলার, পর্বত ইত্যাদি ক্ষেত্রে।যেমন : The apartment is 100 feet high.
Rule- 8
Incorrect: “The hundreds” are a famous
book.
Correct: “The hundreds” is a famous book
Rule : বই/দেশের নাম দেখতে Plural হলেও তাদের পরে singular verb বসে।
Rule- 9
Incorrect: They enjoy play cricket.
Correct: They enjoy playing cricket.
Rule: সুনির্দিষ্ট কিছু Verb এর পরে verb+ ing হবে,
যেমন: Avoid, enjoy, keep, admit, mind, stop.
Rule- 10
Incorrect: Divide the apple among the two
boys.
Correct: Divide the apple between the two
boys.
Rule : Preposition রুল অনুযায়ী দুয়ের মধ্যে বুঝাতে between এবং দুয়ের অধিক বুঝাতে among ব্যবহৃত হয়।
Rule-11 Discover Ges Invent
Incorrect: America was invented by
Columbus.
Correct: America was discovered by
Columbus.
Incorrect: Edison discovered the
gramophone.
Correct: Edison invented the gramophone.
Rule : To discover হল অজানা কোন কিছুকে খুঁজে পাওয়া বা আবিষ্কার করা,কিন্তু invent হল অস্তিত্বহীন কোন কিছু তৈরি করা বা আবিষ্কার করা।
Rule-12
Incorrect: I was hearing his lecture.
Correct: I was listening to his lecture.
Incorrect: I was hearing her recitation the
Holy Quran.
Correct: I was listening to her recitation the
Holy Quran.
Rule: To hear হল -সাধারণভাবে কোনো কিছু শ্রবণ করা বুঝায় আর to listen মনোযোগ /দৃষ্টি আকর্ষণ করে কোন কিছু শোনা বুঝায়।
Rule- 13
Incorrect: I preferring milk to tea/I
understanding the lesson now.
Correct: I prefer milk to tea/I understand
the lesson now.
Rule : গ্রামাটিক্যাল রুল অনুযায়ী যে verb গুলো কর্ম নির্দেশক অবস্থা নির্দেশ করে, সেই verb গুলোর কোন continuous form হয়না,যেমন :believe,
understand, like, prefer, see ইত্যাদি।
Rule- 14
Incorrect: I have seen him last week.
Correct: I saw him last week.
Rule : বাক্যে অতীত সময় নির্দেশক যেমন: Yesterday,
last week, last year ইত্যাদি থাকলে সর্বদা Past tense হবে।
Rule- 15
Incorrect: It’s a secret between you and I.
Correct: It’s a secret between you and me.
Rule: Between হল একটি preposition এবং সব preposition ই নিজেদের পরে objective case গ্রহণ করে।
Rule-16
Incorrect: He and She is friends.
Correct: He and She are friends.
Rule: একাধিক noun/ pronoun “and” দ্বারা যুক্ত হলে plural verb
হয়।
Rule-17
Incorrect: He can speaks English.
Correct: He can speak English.
Rule : Can, may,shall,will ( Modal Auxiliaries) এর পরে subject নির্দেশনা হিসেবে third person হবে না। অর্থাৎ, এগুলোর পরে verb এর সাথে S বা es যুক্ত হবেনা। Infinitive ব্যবহৃত হবে।
Rule- 18
Incorrect: I’ve forgot to do my work.
Correct: I’ve forgotten to do my work.
Rule: Auxiliary verb have এর পরে verb এর
past participle হবে।
Rule-19
Incorrect: Five thousand forty-five.
Correct: Five thousand and forty-five.
Rule: দুটি সংখ্যা hundred, thousand ইত্যাদি দ্বারা যুক্ত করতে conjunction হিসেবে and ব্যবহার করতে হবে।
Rule-20
Incorrect: That girl has long hairs.
Correct: That girl has long hair.
Rule : Hair যদিও বহুবচন মনে হতে পারে কিন্তু কারো লম্বা চুল আছে এটা উক্ত ব্যক্তির singular person হিসেবে singular form হবে।কিন্তু সুনির্দিষ্ট একটি/দুটি চুলের ক্ষেত্রে plural form হবে।
যেমন: I found three log hairs in my plate.
Rule- 21
Incorrect: I come here for learning English.
Correct: I come here to learn English.
Rule: উদ্দেশ্য বুঝাতে সাধারণত infinitive দ্বারা প্রকাশিত হয়,Gerund দিয়ে নয়।
Rule: 22
Incorrect: 40 miles are a long way.
Correct: 40 miles is a long way.
Rule : একই দৈর্ঘ্য, পরিমাণ বা স্থান বুঝালে subject দেখতে plural হলেও verb singular হয়।
Rule-23
Incorrect: Milk are good for health.
Correct: Milk is good for health.
Rule: Uncountable noun (Oxygen, air,
water, milk) ইত্যাদির ক্ষেত্রে singular verb হয়।
Rule-24
Incorrect: The more people will confess the
truth.
Correct: Most people will confess the
truth.
Rule : অধিকাংশ (majority) বুঝালে অবশ্যই most ব্যবহৃত হবে,the more ব্যবহার করা ভুল।
Rule- 25
Incorrect: British are fond of cricket.
Correct: The British are fond of cricket.
Rule : জাতি সমূহের নামের পূর্বে সর্বদা Definite article বসবে।
Rule- 26
Incorrect: Any of these two shirts is nice.
Correct: Either of these two shirts is nice.
Rule: Either দুইয়ের মধ্যে এটি বা ওটি অর্থ প্রকাশ করে,কিন্তু any তিন বা ততোধিক এর মধ্যে একটি অর্থ প্রকাশ করে।
Rule 27
Incorrect: He will arrive just now.
Correct: He will arrive presently.
Rule: সাধারণত : নিকট ভবিষ্যতের ক্ষেত্রে presently, soon ইত্যাদি বসে। বর্তমান ও অতীত সময় প্রকাশের ক্ষেত্রে just now ব্যবহার হয়।
যেমন: Rahi left just now.(রাহি একটু আগে চলেগেছে।
Rule- 28
Incorrect: Only I and my uncle are present.
Correct: Only my uncle and I are present.
Rule : একই সাথে যখন নিজে ও অন্য কাউকে যুক্ত করে কথা বলা হয় তখন অন্য ব্যক্তিকে প্রথমে এবং নিজেকে পরে ম্যানশন করতে হবে।
Rule-29
Incorrect: My Teacher gave me some good
advices.
Correct: My Teacher gave me some good
advice.
Rule : যখন বাক্যে কেবলমাত্র একটি উপদেশ না বুঝিয়ে একাধিক উপদেশ বুঝাবে সেক্ষেত্রে advice হবে।
Rule-30
Incorrect: Yesterday they had fishes for
lunch.
Correct: Yesterday they had fish for lunch.
Rule: Fish খাদ্য হিসেবে বুঝালে সর্বদা singular হয়,
কিন্তু সুনির্দিষ্ট সংখ্যার ক্ষেত্রে plural হবে।
যেমন : I caught three big fishes. -
বাংলা সাহিত্যেরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচিত পংক্তি ও স্রষ্টা
চাকরি পরিক্ষা প্রস্তুতি। বিষয়: বাংলা | Job Preparation Question Ans Answer
১। হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি, পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমন এই কবিতাংশটুকু কোন কবি কে?
= মধুসূদন দত্ত।
২ । আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে – উক্তি কোন গ্রন্থের?
= ভারতচন্দ্র রায় গুনাকরের অন্নদামঙ্গল কাব্যের।ঈশ্বরী পাটনীর মুখে থেকে ।
৩। যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি এপংতির রচয়িতা কে?
=কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
৪। পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।”- কার লেখা?
= মদনমোহন তর্কালঙ্কারের।
৫। সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি। -কোন কবির উক্তি?
উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে- কার রচয়িতার অংশ?
উঃ রঙ্গলাল মুখপাধ্যায়।
প্রশ্ন: চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে? কার রচনা?
উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
প্রশ্ন: তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না। নজরুলের কোন কবিতার অংশ?
উঃ বাতায়ন পাশে গুবাক তরুর সারি।
প্রশ্ন: কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক- পংক্তির রচয়িতা?
উঃ ফজলূল করিম।
প্রশ্ন: যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা- কার কবিতার অংশ? q
উঃ নির্মলেন্দু গুন।
প্রশ্ন: আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি কার রচনা?
উঃ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
প্রশ্ন: আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রানের পতাকা। -পংক্তি কার?
উঃ শামসুর রাহমান।
প্রশ্ন: বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয় উপরোক্ত অংশটি রবীন্দ্রনাথের কোন কবিতার?
উঃ দুরন্ত আশা।
প্রশ্ন: রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা- পংক্তিটি কার রচিত?
উঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
প্রশ্ন: বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর- কোন কবির রচনা?
উঃ জীবনানন্দ দাশের।
প্রশ্ন: বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ – পংক্তির রচয়িতা কে?
উঃ যতীন্দ্রমোহন বাগচী।
প্রশ্ন: ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি- পংক্তি কোন কবির?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন- উক্তি কার?
উঃ ভারতচন্দ্রের।
প্রশ্ন: প্রীতি ও প্রেমের পূন্য বাধনে যবে মিলি পরস্পরে, স্বর্গে আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়ে ঘরে।
উঃ স্বর্গ ও নরক শেখ ফজলূল করিম।
প্রশ্ন: জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।- কবিতাংশটির কবি কে?
উঃ জন্মে্িছ এই দেশে। সুফিয়া কামাল।
প্রশ্ন: কত গ্রাম কত পথ যায় সরে সরে, শহরে রানার যাবেই পৌঁছে ভোরে। পংক্তি দুটির কবি কে?
উঃ রানার সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে। – কবিতাংশটি?
উঃ স্বাধীনতার সুখ রজনীকান্ত সেন।
প্রশ্ন: সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়- কবিতাংশটি?
উঃ আত্মত্রান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।- উক্তির কবিতা ও কার রচনা?
উঃ জীবন- সঙ্গীত, হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রশ্ন: সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।- কবিতাংশটি?
উঃ সুখ কামিনী রায়।
প্রশ্ন: আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।- কোন কবির রচনা?
উঃ আবার আসিব ফিরে জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে- এই উক্তিটি কার?
উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার”- এই উক্তিটি কার?
উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি- কোন কবির রচনা?
উঃ আমি যদি হতাম জীবনানন্দের দাস।
প্রশ্ন: শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাগুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ”- উদ্ধৃত অংশটুকু কার রচনা?
উঃ জীবনানন্দ দাশের।
প্রশ্ন: সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”- উদ্ধৃত অংশটুকুর কবি কে?
উঃ সুরঞ্জনা জীবনানন্দ দাশ।
প্রশ্ন: হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,”- কোন কবির রচনা?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষদ্ধ স্বদেশ ভূমি। কোন কবির রচনা?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: “রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে- কবিতাংশটি?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্যের রানার।
প্রশ্ন: হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে, – রচয়িতা কে?
উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো রচয়িতা কে?
উঃ মহাজীবন সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখে নি- চরনটির কবি কে?
উঃ কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
প্রশ্ন: আজি হতে শত বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে,- কবিতাংশটি?
উঃ ১৪০০ সাল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: আজি হতে শত বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে – কবিতাংশটি?
উঃ ১৪০০ সাল নজরুল ইসলাম।
প্রশ্ন: মহা নগরীতে এল বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী রচয়িতার নাম কি?
উঃ কবি সমর সেন।
প্রশ্ন: আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি এই কবিতাংশটুকুর কবি কে?
উঃ আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।
প্রশ্ন: ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারী সোনার ধানে গিয়েছে ভরি। -চরনটির কবি কে?
উঃ সোনার তরী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন: এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময় এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়। এই অংশটুকুর রচয়িতা কে?
উঃ হেলাল হাফিজ।
প্রশ্ন: জন্মেই কুঁকড়ে গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো যেন এই কবিতাংশটুকুর কবি কে?
উঃ শহীদ কাদরী।
প্রশ্ন: জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি- এই কবিতাংশটুকুর রচয়িতা?
উঃ দাউদ হায়দার।
প্রশ্ন: মোদের গরব মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা। চরনটির কবি কে?
উঃ অতুল প্রসাদ সেন।
প্রশ্ন: স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু, আমরা এখনো চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ।
প্রশ্ন: আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি, চরনটির রচয়িতা?
উঃ রুদ্র মোঃ শহীদুল্লাহ।
প্রশ্ন: বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ-নলে কিন্তু এ দেহের তৃঞ্চা মিটে কার জলে?- চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ মধুসূদন দত্ত।
প্রশ্ন: আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁিধ তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর। চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ জসীম উদ্দিন।
প্রশ্ন: যে শিশু ভুমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,- চরনটির রচয়িতা?
উঃ ছাড়পত্র সুকান্ত ভট্টাচার্য।
প্রশ্ন: আপনাদের সবার জন্য এই উদার আমন্ত্রন ছবির মতো এই দেশে একবার বেড়িয়ে যান। রচয়িতা?
উঃ আবু হেনা মোস্তাফা কামাল।
প্রশ্ন: তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সকিনা বিবির কপালে ভাঙলো, সিথির সিদুঁর মুছে গেল হরিদাসীর চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ শামসুর রাহমান।
প্রশ্ন: জনতার সংগ্রাম চলবেই, আমাদের সংগ্রাম চলবেই। হতমানে অপমানে নয়, সুখ সম্মানে রচয়িতা?
উঃ সিকান্দার আবু জাফর।
প্রশ্ন: ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে। চরনটির রচয়িতা কে?
উঃ কবর-জসীমউদ্দীন।
প্রশ্ন: তাল সোনাপুরের তালেব মাস্টার আমি, আজ থেকে আরম্ভ করে চল্লিশ বছর দিবসযামী রচয়িতা কে?
উঃ আশরাফ ছিদ্দিকী।
প্রশ্ন: সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া। রচয়িতা কে?
উঃ চন্ডিদাস।
প্রশ্ন: রূপলাগি অখিঁ ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর। রচয়িতা কে?
উঃ জ্ঞানদাস।
প্রশ্ন: অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়’- এ প্রবাদটির রচয়িতা কে?
= মুকুন্দরাম। -
প্রাচীন যুগ (চর্যাপদ) বাংলা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর
→ বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনযুগের নিদর্শন – চর্যাচর্যবিনিশ্চয় > চর্যাগীতিকোষ > চর্যাগীতি > চর্যাপদ।
→ চর্যাপদ রচনা করেন – বৌদ্ধ সহজিয়াগণ (সহজিয়া সম্প্রদায়ের সাথে বাউলদের ঘনিষ্ঠতা আছে)।
→ চর্যাপদের বিষয়বস্তু – বৌদ্ধ ধর্মের সাধনভজনের তত্ত্ব (এগুলো একইসাথে গান ও কবিতা)।
→ চর্যাপদের ভাষাকে ‘সান্ধ্য ভাষা’ বলা হয়।
→ চর্যাপদের পুঁথি আবিষ্কার করেন – হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, ১৯০৭ সালে নেপালের রাজ গ্রন্থশালা (রয়েল লাইব্রেরি) থেকে। ১৯১৬ সালে কলকাতার ‘বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ’ থেকে হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর সম্পাদনায় চর্যাপদ প্রকাশিত হয়।
→ চর্যাপদের মোট পদসংখ্যা: ড. সুকুমার সেনের মতে ৫১ টি (সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য মত) এবং ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে ৫০ টি।
→ চর্যাপদের মোট পদ পাওয়া গেছে – সাড়ে ছেচল্লিশটি।
→ চর্যাপদের যে পদগুলো পাওয়া যায়নি – ২৪, ২৫, ও ৪৮ সংখ্যক পদ
→ চর্যাপদের যে পদটি খণ্ডিত আকারে পাওয়া গেছে – ২৩ নং পদ
→ চর্যাপদের মোট কবির সংখ্যা: ড. সুকুমার সেনের মতে ২৪ জন (সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য মত) এবং ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে ২৩ জন।
→ চর্যাপদের সবচেয়ে বেশি পদ রচনা করেন – কাহ্নপা (১৩ টি) এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদ লেখেন – ভুসুকুপা (৮ টি)।
→ চর্যাপদের প্রাচীন কবি লুইপা। প্রধান কবি কাহ্নপা।
→ ভুসুকুপা নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন। -
Joint Recruitment Test for 7 banks and Financial Institutions Solution
Name of the Post: Senior Officer
বাংলা সমাধান
- “সন্তরণ’ শব্দের প্রমিত উচ্চারণ হলো __ শন্তরোন্
- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ-র ইংরেজি ভাষায় লিখিত একটি রচনা হলো _ Night of no moon
- “তখন রতন ধুলায় পড়িয়া তাঁহার পা জড়াইয়া ধরিয়া কহিল,” দাদাবাবু তোমার দুটি পায়ে পড়ি তোমার ছুটি পায়ে পড়ি আমাকে কিছু দিতে হবে না তোমার দুটি পায়ে পড়ি আমার জন্যে কাউকে কিছু ভাবতে হবে না” বলিয়া এক দৌড়ে সেখানে হইতে পলাইয়া গেল ।”-উদ্ধৃতিতে অনুপস্থিত সেমিকোলন ও ড্যাসের সংখ্যা যথাক্রমে _ ১টি ; ১টি
- ‘অল্পপ্রাণ’ যে সমাসের উদাহরণ __ বহুবীহি
- বাংলা লোকসাহিত্য সংশ্লিষ্ট “আলকাপ’ হলো এক প্রকার __ পালাগান
- যে রচনাটির সঙ্গে রোকেয়ার সাহিত্যকর্মের সম্পর্ক নেই __ নুৎফউন্নেসা
- মানবদেহের যে প্রত্যঙ্গ ঘোষতা নির্ধারণে মুখ্য ভূমিকা পালন করে __
স্বরতন্ত্রী - বিদেশি উৎস থেকে আগত অব্যয় শব্দ হলো _
খুব - তুলনা বোঝাতে নিচের যে বাক্যে “না” ব্যবহৃত হয়েছে __ ছেলে তো না, একটা বিচ্ছু
- ‘নাতিশীতোষ্ণমন্ডল’ শব্দে মোট অক্ষরের সংখ্যা –
৭টি - নিচের যে বাগধারাটি অপর তিনটি থেকে বিসদৃশ __ কলম পেষা
- নিচের যে বানানটি অশুদ্ধ _ ভূমিধস
- “বসুন্ধরা’ শব্দের সমার্থক শব্দযুগল _
বসুমতী, অনস্তা - কবি শাহ মুহম্মদ সগীরের “শাহ’ উপাধি থেকে অনুমান করা যায় যে _
তিনি রাজকর্মচারি ছিলেন - নিচের যে বাক্যটিতে ভাষার অপপ্রয়োগ ঘটেনি __
আজ তার পঞ্চাশতম জন্মবার্ধিক - ‘Ameliorate’ _ এর বাংলা পরিভাষা হলো __
উৎকর্ষ সাধন
-
গোলাপ ফুল ছবি ডাউনলোড
Rose Flower Image Download
গোলাপ ফুল ছবি ডাউনলোড গোলাপ ফুল ছবি ডাউনলোড গোলাপ ফুল ছবি ডাউনলোড গোলাপ ফুল ছবি ডাউনলোড
Rose Flower picture download Rose Flower Picture / photo
-
Career Guidance 10minuteschool Ghulam Sumdany Don
Career Guidance 10minuteschool Ghulam Sumdany Don free download
[contact-form-7 id=”3257″ title=”Course”] -
Loke Ki Bolbe Book by Ayman Sadiq & Sakib Bin Rashid pdf free download
[contact-form-7 id=”2568″ title=”book”]লোকে কী বলবে? লোকের ১০০ রকম কথা ও তাতে কান না দেয়ার ১০১ পদ্ধতি by আয়মান সাদিক , সাকিব বিন রশীদ
-
জীবন যেখানে যেমন by আরিফ আজাদ
[contact-form-7 id=”2568″ title=”book”]pdf free download
jibon jekhane jemon pdf download
-
ম্যাসেজ by মিজানুর রহমান আজহারি
[contact-form-7 id=”2568″ title=”book”]message by mijanur rahman ajhari pdf free download
-
কমান্ডো by রাজীব হোসেন
[contact-form-7 id=”2568″ title=”book”]pdf free download commando by rajib hossain
-
ঘরে বসে স্পোকেন ইংলিশ by মুনজেরিন শহীদ
[contact-form-7 id=”2568″ title=”book”] -
চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি প্রশ্ন ও উত্তর
Q. আকিয়াব সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?
Ans: মায়ানমার
Q. আলেকজান্দ্রিয়া সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?
Ans: মিশর
Q. আমস্টারডাম সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?
Ans: হল্যান্ড
Q. বাংলাদেশ ছাড়া আর কোন দেশে পয়সা ক্ষুদ্রতম মুদ্রা ?
Ans: মায়ানমার
Q. বিশ্বে সবচেয়ে বেশি লোক কথা বলে কোন ভাষায় ?
Ans: চাইনিজ মান্দারিন ভাষায়
Q. হংকং বর্তমানে কোন দেশের সাথে একভূত হয়েছে ?
Ans: চীন
Q. আয়তনে পৃথিবীর বৃহত্তম দেশ কোনটি ?
Ans: রাশিয়া
Q. অস্ট্রেলিয়া কে আবিস্কার করেন ?
Ans: উইলিয়াম জ্যাকসন, ১৯০৬ সালে
Q. গ্রীনল্যান্ড কে আবিস্কার করেন ?
Ans: এরিক দি রেড ভাইকিং, ৯৮২ সালে
Q. ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত কে আবিস্কার করেন ?
Ans: ডেভিড লিভিংস্টোন
Q. প্রশান্ত মহাসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরে গমনের পথ কে আবিস্কার করেন ?
Ans: ম্যাগিলান
Q. কে সর্বপ্রথম পালের নৌকায় বিশ্ব ভ্রমণ করেন ?
Ans: ম্যাগিলান, ১৫১৯ সালে
Q. পশ্বিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ কে আবিস্কার করেন ?
Ans: কলম্বাস, ১৪৯২ সালে
Q. আমেরিকা আবিস্কার করেন কে ?
Ans: ইতালীর নাবিক কলম্বাস, ১৪৯৮ সালে
Q. দক্ষিণ মেরু আবিস্কার করেন কে ?
Ans: ব্রমান্ড সেন, ১৯১২ সালে
Q. উত্তর মেরু কে আবিস্কার করেন ?
Ans: রবার্ট পিয়েরে, ১৯০৯ সালে
Q. ট্যাঙ্গানিকা হ্রদ কে আবিস্কার করেন ?
Ans: ক্যাপ্টেন জন স্পেক, ১৮৫৬ সালে
Q. প্রথম চন্দ্র প্রদক্ষিণ করেন কে ?
Ans: বরম্যান ও অ্যান্ডারস, ১৬৬৮ -
চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি প্রশ্ন ও উত্তর
① ফ্রান্সের একশ দিনের শাসক ছিলেন কে ?
√ নেপোলিয়ন।
.
② ‘দি হলি সী’ কি?
√ ভ্যাটিকান সিটি
.
③ স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত গৃহীত হয় কবে?
√ ১৯৭২ সালের ১৩ জানুয়ারি
.
④ অখন্ড ইউরোপের প্রবক্তা কে?
√ মিখাইল গর্ভাচেভ
.
⑤ পৃথিবীর প্রথম কল্যাণ রাষ্ট্র কোনটি?
√ সুইডেন
.
⑥ সাড়া জাগানো রুশ বিপ্লবের স্থায়ীত্বকাল কতদিন ছিল?
√ ১০দিন
.
⑦ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন?
√ হেনরী আসকুইথ
.
⑧ স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা কবে গৃহীত হয়?
√ ১৭ জানুয়ারি ১৯৭২
.
⑨ বাংলাদেশ কোন দুটি সংস্থার ৩২তম সদস্য দেশ ?
√ কমনওয়েলথ, OIC
.
⑩ কোন দূর্গ আক্রমনের মধ্য দিয়ে ফরাসি বিপ্লবের সূচনা হয়?
√ বাস্তিল দূর্গ