Your time is limited, so don’t waste it living someone else’s life. Don’t be trapped by dogma – which is living with the results of other people’s thinking.

— Steve Jobs

জাপান সৃষ্টির কিংবদন্তি

প্রশান্ত মহাসাগরের গভীরতম তলদেশ থেকে উত্থিত,চারদিকে জলবেষ্টিত ছোট বড় প্রায় ৬৮৫২ টি দ্বীপ সমবেতভাবে জাপান দ্বীপপুঞ্জ নামে অভিহিত। জাপানের বৃহত্তম ৪ টি দ্বীপ হোনশূ,হোক্কাইডো, শিকোকূ,ক্যুশূ মোট ভূখণ্ডের ৯৭% এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। জাপানের এই সহস্রাধিক দ্বীপ সৃষ্টির পেছনে রয়েছে চমৎকার এক পৌরাণিক কাহিনী।
জাপানিরা বিশ্বাস করে, মর্ত্য সৃষ্টির পর বিশৃঙ্খল ও বসবাসের অনূপযোগী পৃথিবীকে সুশৃঙ্খল করার লক্ষ্যে দেবতারা আবির্ভূত হন। তন্মধ্যে “ইজানাগি” নামে এক দেবী ছিলেন। দেবী “ইজানাগি” স্বর্গে বসবাসকালীন সময়ে ভাসমান সেতুর প্রহরী হিসেবে নুবাকো নামের রত্নখচিত এক বর্শা হাতে দন্ডায়মান ছিলেন। মর্ত্যে অবতরণের সময়ে তাঁর বর্শার অগ্রভাগ নিম্নস্থিত তরঙ্গ বিক্ষুব্ধ সমুদ্রে প্রবিষ্ট হয়। সমূদ্র তৎক্ষনাৎ দ্বিধাবিভক্ত হয়ে এক দ্বীপের উৎপত্তি হয় যা জাপানের আদি বা মূল ভূখন্ড হিসাবে ধরা হয়। অতঃপর বর্শাটি সমূদ্র থেকে উত্তোলনের সময় বর্শা থেকে চর্তূরদিকে জল ঝরে পড়তে থাকে।যেখানে যেখানে জলবিন্দু পড়ে, সেইসব স্থানে একটি করে দ্বীপের সৃষ্টি হয়।
জাপানদ্বীপপূঞ্জ সৃষ্টির এই কিংবদন্তি জাপানিদের প্রাচীনতম গ্রন্থ “কোজিকি” ও “নিহন শোকি “তে লিপিবদ্ধ আছে।

তথ্যসু্ত্রঃ ইন্টারনেট,
জাপানের ইতিহাস, ড.হরপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়।

Writer: Shirin Nila

What’s your Reaction?
+1
1
+1
0
+1
0
+1
0
+1
0
+1
0
+1
0

Leave a Reply