সহবাসের নিয়ম বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিস্থিতিতে পরিবর্তন করতে পারে এবং বিভিন্ন ধর্ম, সাহিত্য, এবং সমাজে ভিন্নভাবে উল্লেখ করা হতে পারে। তবে, একটি সাধারিত সহবাসের নিয়ম মূলত আদর্শভাবে মানুষের সম্পর্কের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়ে থাকে। এটি সামাজিক ও নৈতিক মূল্যগুলির মধ্যে বৈশিষ্ট্য রেখে চলেতে হয়। এটেমপ্রারি সাধারিত সহবাসের নিয়মগুলির মধ্যে কিছু হতে পারে:
সম্মান ও আদরপূর্বক ব্যবহার করা: সহবাসে থাকতে হলে একে অপরকে সম্মান এবং আদরের সাথে ব্যবহার করতে হবে।
সাদাচার ও শোকোলার্য় মেনে চলা: সহবাসে থাকতে হলে একে সাদাচার এবং শোকোলার্য় মেনে চলতে হবে, অর্থাৎ ন্যায্য এবং সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে।
মনস্তৈথি এবং বিশ্বাসের বান্ধবতা: সহবাসে থাকতে হলে একে অপরকে মনস্তৈথি এবং বিশ্বাসের সাথে দেখভাল করতে হবে।
আলোচনা এবং শুনার ক্ষমতা: সহবাসে থাকতে হলে ব্যক্তিগত এবং সামাজিক বিষয়ে আলোচনা এবং শুনার ক্ষমতা থাকতে হবে।
একে অপরের সাথে সম্বদ্ধ হতে হবে: সহবাসে থাকতে হলে একে অপরের সাথে সম্বদ্ধ হতে হবে, অর্থাৎ একে অপরকে বুঝতে এবং মানতে হবে।
এই নিয়মগুলি ভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিস্থিতিতে পরিবর্তন হতে পারে, তবে সাধারিত সহবাসের নিয়ম মানতে এবং অনুসরণ করতে হতে পারে।