The greatest glory in living lies not in never falling, but in rising every time we fall

— Nelson Mandela

চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি প্রশ্ন ও উত্তর

স্কেন্ডেনেভিয়ান রাষ্ট্র ৫ টি— “ফিডে আসুন “
ফি= ফিনল্যান্ড
ডে= ডেনমার্ক
আ =আইসল্যান্ড
সু= সুইডেন
ন= নরওয়ে
বাল্টিক রাষ্ট্র ৩ টি— “ALL”
A= এস্তনিয়া
L= লাটভিয়া
L=লিথুনিয়া
টেকনিক: [“ মা বাপ নাই তুমিই” সব]
মা =মালয়েশিয়া
বা =বাংলাদেশ
পা =পাকিস্তান
না =নাইজেরিয়া
ই =ইরান
তু =তুরস্ক
মি =মিশর
ই =ইন্দোনেশিয়া
যে সকল দেশের মুদ্রার নাম ‘ডলার’ সেগুলা মনে রাখার উপায়:
টেকনিক: (গনী মাঝির জামাই HSC পাশ করে BBA পড়তে অস্ট্রেলিয়া গেল)
গ- গায়ান
নি- নিউজিল্যান্ড
মা- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
ঝি- জিম্বাবুয়ে
জা-জামাইকা
H- হংক
S- সিংগাপুর
C- কানাডা
B- বেলিজ
B- ব্রুনাই
A- এন্টিগুয়া অস্ট্রেলিয়া ও বারমুডা
গেল-গ্রানাডা।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশসমূহ মনে রাখার সহজ কৌশল:
টেকনিক: (সুমি তুই আজ ওই বাম সিলিকা -র কুলে )
সু – সুদান/সৌদিআরব
মি – মিশর
তু – তুরস্ক/তিউনিসিয়া
ই – ইরাক/ইসরাইল
আ – আলজেরিয়া, আরব আমিরাত
জ – জর্ডান
ও – ওমান
ই – ইরান/ইয়েমেন
বা – বাহরাইন
ম – মরক্কো
সি – সিরিয়া
লি – লিবিয়া
কা – কাতার
কু – কুয়েত
লে – লেবানন
যে সব রাষ্ট্রের আইন সভার নাম ‘কংগ্রেস’:
টেকনিক: (কলি BBA পড়তে নেপাল থেকে চীনে চলিয়া গেল।)
ক-কলম্বিয়া
লি-লিবিয়া
B-ব্রাজিল
B-বলিভিয়া
A-আমেরিকা
নেপাল-নেপাল
চীনে-চীন
চলিয়া-চিলি
দূরপ্রাচ্যের দেশগুলো:
টেকনিক: (চীনতা কর মফিজ)
চীন = চীন
তা = তাইওয়ান
কর= কোরিয়া (উত্তর/ দক্ষিণ)
ম = মঙ্গোলিয়া
ফি = ফিলিপাইন
জ = জাপান
OPEC ভুক্ত দেশগুলো:
টেকনিক: (ইরান, ইরাকের, ইক্ষু, আম, আলু ও লেবুতে ভেজাল নাই। সৌদি, আমারে, কাতু’কুতু দেয়)
এখানে: ইরান, ইরাক, ইকুয়েডর, অ্যঙ্গোলা, আলজেরিয়া, লিবিয়া, ভেনিজুয়েলা, নাইজেরিয়া, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, কুয়েত।
বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান হল- ৮৮* ০১’ থেকে ৯২* ৪১’ পূর্ব দ্রাঘিমারেখা এবং
২০* ৩৪’ থেকে ২৬* ৩৮’ উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে অবস্থিত।
ভূ-আকৃতি বিদ্যার জনক হচ্ছে— টলেমি
জিওগ্রাফি শব্দটি প্রথম কে ব্যবহার করেন— এরাটোস্থেনিস
বাংলার প্রাচীন নগর কর্ণসুবর্ণ এর অবস্থান ছিল– মুর্শিদাবাদে
ভৌগোলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি কাল্পনিক রেখা বাংলাদেশের উপর দিয়ে গেছে– সেটি হচ্ছে কর্কটক্রান্তি রেখা।
এশিয়ার দক্ষিণ ভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে কোন রেখা— বিষুব রেখা
লাক্ষাদ্বীপ ও মালদ্বীপ অবস্থিত— আরব সাগরের দক্ষিণ-পূর্বাংশে
এশিয়ার কোন অঞ্চলে সারা বছর পরিচলন বৃষ্টি হয় — মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায়
উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া বিভক্ত হয় কত সালে– ১৯৪৫ সালে
সানশাইন পলিসি কোন দেশের সাথে জড়িত— উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া
মধ্যপ্রাচ্যের কোন দেশের মহিলারা প্রথম ভোটাধিকার লাভ করে— বাহারাইন
রাশিয়ার পূর্বাঞ্চলের সর্ববৃহৎ শহর হচ্ছে — ভ্লাদি ভস্টক
চীন সাগরে অবস্থিত ম্যাকাও দ্বীপ পর্তুগালের দখলে ছিল। ১৯৯৯ সালে ম্যাকাও চীনের নিকট হস্তান্তর করা হয়
পূর্ব জার্মানি ও পশ্চিম জার্মানি মিলিত হয়ে একটি রাষ্ট্র গঠন করে হাজার ১৯৯০ সালের ৩ অক্টোবর মাঝরাতে।
বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ ভ্যাটিকান সিটির আয়তন মাত্র ০.৪৪ বর্গকিলোমিটার।
ব্ল্যাক ফরেস্ট কোন দেশে অবস্থিত– জার্মানিতে
বসনিয়া কোন দেশের অঙ্গরাজ্য ছিল— যুগোস্লাভিয়া
ভার্সাই চুক্তি একটি শান্তিচুক্তি যা প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরপর যুদ্ধের মিত্রশক্তি ও তৎসংশ্লিষ্ট শক্তিসমূহ এবং জার্মানির মধ্যে সম্পাদিত হয়।
স্থান: মিরর হল, ভার্সাই প্রাসাদ, ভার্সাই নগরী, ফ্রান্স
সম্পাদনের তারিখ: জুন ২৮, ১৯১৯
কার্যকরণের তারিখ: জানুয়ারি ১০, ১৯২০
নিরক্ষরেখার ২৩.৫ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশকে বলা হয় – কর্কটক্রান্তি এবং ২৩.৫ ডিগ্রি দক্ষিণ অংশকে বলা হয় মকরক্রান্তি।
জিএমটি / গ্রিনিচ মান সময় ব্যবহার করা হয় — ১৮৮৪ সাল থেকে।
বাংলাদেশের সাথে ভারতের সীমানা ৪১৫৬ কিলোমিটার এবং মিয়ানমারের সাথে রয়েছে ২৭১কিলোমিটার।
সমুদ্রপৃষ্ঠ 45সেমি বৃদ্ধি পেলে 2050 সাল নাগাদ বাংলাদেশের 17 শতাংশ ভূমি তলিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর ফলে সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশের ৩.৫ কোটি মানুষ।
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোর জন্য কি পরিমান অর্থ মঞ্জুর করা হয়েছে 100 বিলিয়ন ডলার।
বিশ্বব্যাংক অনুযায়ী ভবিষ্যতের জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবেলায় বিশ্ব সাহায্যের কত শতাংশ বাংলাদেশকে প্রদান করবে— 30%
ঘূর্ণিঝড়ের সর্তকতা এবং হুঁশিয়ারি সংকেত হিসেবে সমুদ্র বন্দরের জন্য ১১ টি ও নদী বন্দরের জন্য ৪ টি সংকেত নির্ধারণ করা হয়।
বাংলাদেশের কালবৈশাখী ঝড় হয় — প্রাক মৌসুমি বায়ু ঋতুতে। কখনও কখনও চৈত্রমাসে এ ঝড় দেখা যায়।
বায়ুমন্ডলে 78.1% নাইট্রোজেন , 20.9% অক্সিজেন, 0.03% কার্বন ডাই অক্সাইড ও অন্যান্য গ্যাস রয়েছে ।
ভূমিরূপ সমূহের মধ্যে যেটি হিমবাহের ক্ষয় কার্যের দ্বারা গঠিত হয়– সেটি হচ্ছে ইউ আকৃতির উপত্যকা।
ভূপৃষ্ঠের সৌরদীপ্ত ও অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশের সংযোগস্থলকে বলা হয়– ছায়াবৃত্ত ।
নিরক্ষরেখায় দিন রাত্রে সর্বত্র সমান হয়। 21 মার্চ এবং 23 সেপ্টেম্বর পৃথিবীর সর্বত্র দিন রাত্রি সমান থাকে ।
ছায়াপথ তার নিজ অক্ষকে কেন্দ্র করে ঘুরে আসতে যে সময় লাগে তাকে বলা হয়— কসমিক ইয়ার
ভূতাত্ত্বিক ভাবে বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরাতন ভূমিরূপ গঠিত হয় — টারশিয়ারি যুগ
রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, সিলে্ট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ ইত্যাদি এলাকায় টারশিয়ারি যুগের ভূমিরূপ গঠিত হয়েছে।
বাংলাদেশের প্লাইস্টোসিনকালের চত্বরভূমি রয়েছে ৩টি। যথা- প্রথমটি বরেন্দ্রভূমিতে এবং দ্বিতীয়টি হলো মধুপুর ও ভাওয়াল গড় অর্থাৎ টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলার মধুপুর এবং গাজীপুর জেলার ভাওয়ালগড় এবং তৃতীয়টি হল লালমাই পাহাড় যা কুমিল্লা শহর থেকে আট কিলোমিটার পশ্চিমে ময়নামতি পর্যন্ত বিস্তৃত ।
পলল পাখা জাতীয় ভূমিরূপ গড়ে উঠে —পাহাড়ের পাদদেশে। যেমনঃ হিমালয়ের পাদদেশে অনেক পলল পাখা দেখা যায়
কোন নিয়ামকটি একটি অঞ্চলের বা দেশের জলবায়ু নির্ধারণ করে না দ্রাঘিমা রেখা।
সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র ভারতের নয়াদিল্লিতে যা প্রতিষ্ঠিত হয় 2006 সালে।
সার্ক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র শ্রীলংকার কলম্বোতে
সার্ক কৃষি কেন্দ্র ও গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত
সার্ক যক্ষা এবং এইডস এবং সার্ক তথ্য কেন্দ্র নেপালের কাঠমুন্ডুতে অবস্থিত
এফসিডিআই প্রকল্প হচ্ছে– বন্যা নিয়ন্ত্রণ, পানি নিষ্কাশন, সেচ সুবিধা
বাংলাদেশের জলবায়ু কী ধরনের—ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু
বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জে সবচেয়ে বেশি হাওড় / বাঁওড় রয়েছে। কিশোরগঞ্জের হাওরের সংখ্যা প্রায় ১২২ টি।
মেঘনা নদীর শাখা নদী হলো তিতাস ও ডাকাতিয়া।
আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চল কে কি নামে অভিহিত করা হয়– সাহেল
১৯৭১ সালের ইরানের রামসার কনভোকেশনে বাংলাদেশের দুটি স্থানকে রামসার সাইট ঘোষণা করা হয়। প্রথম টি সুন্দরবন – ১৯৯২ সালে এবং দ্বিতীয়টি হলো টাঙ্গুয়ার হাওর –২০০০ সালে
“সেন্দাই ফ্রেমওয়ার্ক 2015-30” – হচ্ছে 2015 সালে জাপানের সেন্দাই শহরে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের দুর্যোগ ঝুকি-হ্রাস বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন। এর প্রধান লক্ষ্য ছিল “দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস কৌশল”।

What’s your Reaction?
+1
0
+1
0
+1
0
+1
0
+1
0
+1
0
+1
0

Leave a Reply