চিকিৎসকএবং পুষ্টিবিজ্ঞানীরা বলছেন, শরীরের রোগ প্রতিরোধ কম হলে দেহ দুর্বল হয়ে যায় শরীর অসুস্থ হয়ে পড়ে।
রোগ প্রতিরোধ কমে যাওয়া মানে শরীর দুর্বল হয়ে পড়া,সবসময় ক্লান্তি ভাব আসা, অসুস্থ হয়ে যাওয়া। বিভিন্নভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমতে পারে। সেটা হতে পারে কোন প্রভাবে,শরীরের কোন অংশের চাহিদায়। এই লক্ষনগুলো থেকে বলা যায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম হতে পারেঃ
১) হাঁচি কাশিজনিত সমস্যা বা এলার্জির সমস্যাও শরীরের রোগ প্রতিরোধের অভাব নিশ্চিত করে। সারাবছর অল্পতেই ঠান্ডা লেগে যাওয়া ইত্যাদি থেকে রোগ প্রতিরোধ কম বুঝতে পারা যায়।
২)দুর্বল অন্ত্রই রোগ প্রতিরোধ কমের চিহ্ন।বদহজম,হজমে সমস্যা, গ্যাসের সমস্যা,পেট ফেঁপে থাকা শরীরের রোগ প্রতিরোধ কম নিশ্চিত করে।
৩) মৌসুমের ফল না খেলে শরীরের মধ্যে ভিটামিনের চাহিদা দেখা দেয় ফলে সে ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম।
৪)পর্যাপ্ত পরিমান পানি না খাওয়া,দুগ্ধজাত খাবার, ভিটামিন বি ও সি জাতীয় খাবার খাবার তালিকায় না থাকা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমায়।
৫)ভিটামিন ডি রোগ প্রতিরোধ বাড়াতে খুব সাহায্য করে।তাই একটু হলেও রোদে থাকা উচিত।
৬)ডায়াবেটিস, শ্বাসজনিত সমস্যা রোগ প্রতিরোধ কমায় ফলে অন্য জটিল রোগ শরীরে বাসা বাঁধে।
৭)অতিরিক্ত ভাত খেলে শর্করা শরীরের ভেতরে ঢুকলে ফ্যাটে পরিনত হয় তাই অতিরিক্ত ভাত খায় যারা তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষক্ষমতা।
৮)অতিরিক্ত চা কফি পান করায় রোগ প্রতিরোধ কমে।
৯) শারীরিক কসরত না করায় মেদ বেড়ে যায়। আর এমন ব্যক্তিরা সহজেই রোগে আক্তান্ত হয়।
Writer: Al-Fatiha Nafsi